পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৩০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

----------------- =िथs-पह>iन्तडी একেবারেই নাহ, তাহার। পদ্মধুমের লাল রঙ, ও তাহার পাতার সবুজ রঙ এর মধ্যে পার্থকা ধবিতে পারে না। তোমরা রঙ, কাণ লোকেল কথ। বোধ হয় শুনিয়াছ। রঙ কাণ যাই। তাছাদের ইহ।দের কোনও একটা নষ্ট চইয়াছে। সাধারণত: লাল র ৫ ধলিবার যন্ধটাই বিকল হইয়াছে এই লপ লোকই বেশী দেপা যায়—তবে অন্ত লঙে যক্ষ বিকল DDDS DDS BBBS BBSB BB BBS BB S আশ্চর্মোর বিপ্লয এই যে, রঙ, র কাণ লোক নিজে SBB BBBB TBBB BBBSS BBB SBBBB BSBB পাম না। এই সব রঞ্চ কাণ লোকদের লইস পরীক্ষা কবিয়া মামাদের চোখের রং ধবলাল ঐ তিনটি যন্থের বিষয় বৈজ্ঞানিকের জানিতে পারিপাছেন । তোমরা এইবার বোধ হল কতকটা বুঝিতে পাবিগাছ গে,কেমন কপিধ মান দৈখেরি আলোক-তলঙ্গ নানা ভাবে একত্র করিয়া চোখ একই রকম লঙ উদ্ভাবন কবিগা থাকে । আমাদের চোখেব তিনটা রঙ, ধলিবাব মঙ্গের একসঙ্গে উত্তেজনার সালে লঙের অগু ভূতি জন্মে। ব্যাপাব ৩য় যে, কোনও আলোকতরঙ্গ এই যন্থগুলির তিনটিকেষ্ট অথবা অস্থত: পক্ষে দুইটিকে একসঙ্গে অথচ বিভিন্ন অনুপাতে উত্তেজিত কবে । এই ব্যাপারটিকেই একটু অন্ধভাবে ঘুরাইখা দেখিলে আমাক দেখিতে পাই যে,যে-কোনও তিনটি বিভিন্ন অলোক তরঙ্গকে তাহীদের ঔজ্জলোব অনুপাত ঠিক করিদা লইaা একসঙ্গে মিশাইলেও আমরা যে কোনও রঙ দেখিতে পাইব । যে কোনও তিনটি রঙ লইয়। তাছার পরিমাণ ঠিক করিয়া একসঙ্গে কহিলে যে কোনও রঙ যে দেখিতে পাওয়া সম্ভব, এই তত্ত্বটিকে আশ্রয় কবিয়াই বউীন ছবি ছাপা সম্ভব হইয়াছে। রঙীন ছবিতে ত কত রকমেল বঙ, পাকে, সে সব বঙের আলাদা আলাদা ব্লক তৈগারী করিয়া ঠিক জায়গা মত বগাইয়া ছাপা ষে অসম্ভব, তাছা বোঝা শক্ত নহে । তাই রষ্টীন ছবি ছাপা একট। সমস্যাই ছিল। এই তত্ত্বটি আবিস্তুত হইবাব পব দেখা গেল ধে, কেবল মাত্র তিনটি বঙ লইলেই কাজ চলিয়। যাইবে। নানারূপ পরীক্ষাব ভিতর দিয়া অবশেষে ইঃ স্থির হইল যে, লাল, পীত ও নীল রঙ ছাইলেই সব দিক দিয়া সুবিধা হয়। বঙীন ছবি ছাপিবার জন্ত আজকাল তাই শুধু মাত্র তিরটি রঙ দিখাই সব রঙের কাজ পাওয়া যায়। কিন্তু রঙীন ছবি ছাপার কথা বলিবার পূৰ্ব্বে সাদা x - og مـ - 3 يهتم. . - কালে। অর্থাৎ সাধারণ ছবি কেমন করিয়া ছাপা হয়, তাহা বলিতেছি । তোমরা একটা পডিবার *15 (reading glass) লইয়া যেকোন ও একটা ছবি পবিক্ষা কর, তাহা হইলে দেপিবে যে, ছবিটি অসংখ্য কাল কাল বিন্দু দিয়া তৈয়ারী। যে স্থানে কালো করা বেশী দরকাল বা যেখানটা অন্ধকাল,সেখানে কালে বিন্দুর ঘনত্ব ও cત્રની কালো বিন্দুগুলির ঘনত্বের পরিমাণেব তারতম্য কবিদাই সমস্ত ছবিটিফুটিয়া উঠিয়াছে। এখন একটা রঙীন ছবির উপর তোমরা reading lon-টি ধর; তাছা হইলে দেপিতে পাইবে যে, রীেন ছবিটিও বিন্দু দিযাচ তৈয়ারী। এই বিন্দুগুলি অবশ্য কাল নষ্ঠে – ভাল কবিয়া দেখিলে ইহাতে শুধু তিনটি রঙ ই দেখিলে। এই তিনটি র ৬ হল, উপরে যেরূপ বগিয়াছি লাল, পীত ও নীল। বঙীন ছবিটি লাল, পীত ও নীণ বঙ্গের বিন্দর পৰম্পব ঘনত্বের পরিমাণের ময়ত বা বহুত্ব দিযাই তৈয়ারী। 25ীন ছবি তৈয়ার বরিবার সময় এই রূপ করা হয়। প্রথমে ছবিটির তিনটি ক্ষে টোগ্রাফ তোলা হর । —একটি লাল কাচের ছাকনীর মধ্য দিয়া, একটি পীত পাচেল ছাকনীপ মধ্য দিয়া এবং তৃতীয়টি নীল কাচের ছ7কনীব মধা দিয়া। ছবিগুলি এমন ভাবে একটি জালের ভিতর দিগা তোলা হয় যাচাতে সাদাকালো ছবিতে ধে বিন্দু গুলি দেখিতে পাও, সেইরূপ বি° হীতেও থাকে। এগন এই তিন রঙের ছাকনীর ভিতর দিযা তোলা তিনটী ছবিকে তঁাবার পাতের উপর ফুটাইয়া তোলা ছয় । তাছার পর ষে ছবিটি পীত বঙের ছাকমীর মধা দিঘা তোলা হইয়াছে, তাহাকে পীত রঙ দিয়া, যেটিকে লাল রঙ্গেব ছ7কনী দিয়া তাহকে লাল রঙ, দিয়া এবং যেটিকে নীল কাচের ছ7কনী দিয়। তাছাকে নীল রঙ দিয়া প্রথমে পীত তাহাব পর লাল এবং অবশেষে নীল এই কমে একটা সাদ! ভাল কাগজের উপর ছাপিব মাত্রই সম্পূর্ণ পঙীন ছবিটি ফুটিয়া ওঠে । বণতত্ত্ব সম্বন্ধে তোমবা ‘শিশুভাবতীর দুই সংখ্যা মিলাইয়া অনেক কথাই জানিতে পারিয়াছ, কিন্তু যদি তোমরা এই বিষয়টির বিশেষ চচ্চা কর, তাহা হইলে দেখিবে যে, যতটুকু শিখিয়াছ—যাহ! এখনও শিখিতে বাকী আছে—তাছার তুলনায় অকিঞ্চিৎকর। বাস্তবিকই বর্ণতত্ত্ব একটি বিরাট বিষয়। রঙের কথা বলিতে বলিতে মধ্যে মধ্যে ছবি অ’াকিবার সময় রঙ্গের - مـسـهـه ملحم--محمد