পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- t TIT- SAASAASAASAASAASAASAASSAAAASSSS S 0S YDDDBSL BDBB SASAASAAAS> t अजांभांग नश्वनाitग्नम्र भtथा ७धfकौन कtrन भूव भ्थलवणानेौ हिल.cयोकणच । cबोक गाथनांtप्रब्र ●धङिéाङl cभोङभ बूंक श्रान्नমানিক ৫৬ খৃষ্ট পূর্বাঙ্গে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন এবং আনুমানিক ৪৮০ খৃষ্ট-পূর্বাৰো cनश्ङोण कब्रिम्नाश्एिनन । ८ोकभ५ ८ोज्रम বুদ্ধের উক্তিগুলিকে শাস্ত্ৰ ৰলিয়া স্বীকার করে। পরিভাষায় এবং সংস্কৃত ভাষায় গৌতম বুদ্ধের উক্তিপূর্ণ অনেক পুস্তক •ासग्र गाग्न । ििडम्न अtश्। नरभूशेउ दूरकत्र উক্তির মধ্যে মতের অনেক বিভিন্নতা দেখা যায়। আধুনিক কালের ইউরোপীয় পণ্ডিতের অনেক বিচার করিয়া স্থির করিয়াছেন, দীর্ঘনিকায় ( দীর্ঘ আগম,) মস্কিমেনিকায় (মধ্যম আগম ), অঙ্গুত্তর নিকায় ( একোত্তর আগম, ) সংযুক্ত নিকায় (সংযুক্ত আগম ), বিনয়পিটক প্রভৃতি পালিভাষায় লিখিত বুদ্ধের বচন সংগ্ৰহ সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন এবং এই সকল পুস্তকে বুদ্ধের সমসময়ের, অর্থাৎ খৃষ্ট-পূর্ব ষষ্ঠ ও পঞ্চম শতাব্দীর আর্য্যাবৰ্ত্তের লোকের আচার-বিচারের কতকটা আভাষ পাওয়া যাইতে পারে । মগধের অন্তর্গত গয়ার নিকটবৰ্ত্তী উরুবেল গ্রামে গৌতম বুদ্ধত্ব বা সিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন ; এবং তারপর তিনি অনেক সময় মিথিলার প্রধান নগরী বৈশালীতে, মগধের রাজধানী রাজগৃহে এবং অঙ্গদেশের রাজধানী ( ভাগলপুরের নিকটবৰ্ত্তী) চম্পা নগরীতে থাকিয়া ধৰ্ম্ম প্রচার করিতেন। মস্কিম নিষ্কায়ের একটি সূত্রে ( ১৫২ নং ) আছে গৌতমবুদ্ধ একবার কজঙ্গলা নগরের অন্তর্গত মুখেলু উষ্ঠানে উপদেশ দিয়াছিলেন। কজঙ্গল নগর বোধ হয় সাওতাল পরগণার অন্তর্গত গঙ্গার পশ্চিম তীরস্থিত রাজমহলের নিকটে cकtथte क्लिव्रण । वर्द्धमान कँकtअfल *ब्रগণ অপভ্রংশ আকারে কজঙ্গলের নাম यश्न कब्रिtठtझ । कछन्नल श्र७ *ज1 পার হইয়া পূর্বদিক গেলেই পুণ্ডদেশ এবং গঙ্গার পশ্চিম কূল ধরিয়া খানিক দূর অগ্রসর হইলে মুহ্ম বা রাঢ়দেশ । গৌতম বুদ্ধ পুণ্ডের বা রাঢ়ের বা অঙ্গের কোন নগরে কখনও পদার্পণ করিয়াছিলেন, প্রাচীন পালি গ্রন্থে এরূপ প্রমাণ পাওয়া যায় না। •itनि निकाग्न Gitछु वा श्राभtभ ७द९ दिनम्नপিটকে পুণ্ড-বঙ্গের নাম আছে কি না সন্দেহ ; কিন্তু উৎকল (উৰুল), কলিঙ্গ এবং গোদাবরী পর্যাস্ত বিস্তৃত অসসক ( আশাক ) দেশের নাম আছে। পালি বিনয়পিটকের একস্থানে বলা হইয়াছে, মঙ্কিমদেশের পূর্বनौभा कछत्रव्न मtभक निशभ वा मगब्र, তারপর মহাশাল , তারপর প্রত্যন্ত বা সীমান্ত দেশ। সুতরাং দেখা যাইতেছে, গৌতম বুদ্ধের বা বুদ্ধধৰ্ম্মের উৎপত্তির সমসময়ে পুণ্ড-রাঢ় ৰঙ্গ বা বাঙ্গলা মধ্যপ্রদেশের বছিভূত প্রত্যন্ত বাহ দেশ বলিয়া গণ্য হইত। এইরূপ গণ্য হইবার কারণ বোধ হয়, সেকালের বা পূৰ্ব্বে কোনও কালে মিৰিল, মগধ, অঙ্গের (বিহারের ) সহিত বাঙ্গলার ब्राईौम्र वा ब्रांजकैौग्न नश्वक झिल न, 4द९ আর্য্যাবৰ্ত্তের অস্বাস্ক ভাগের সভ্যতার বা আচার-ব্যবহারের এত তফাৎ ছিল যে, ঐ সকল দেশের লোক বাঙ্গলায় যাতায়াত করিত না। আগেই স্বতন্ত্রভাবে বাঙ্গলার সভ্যতার উৎপত্তি এবং পরিণতি হইয়াছিল বলিয়াই এখনও বাঙ্গলার এবং আর্য্যাবৰ্ত্তের অস্কান্ত ভাগের লোকের মধ্যে আচারवTवश्tcद्रब्र 4ड उपt९ । व1त्रा गtद्र ७ीद* বিহারের মধ্যে রাষ্ট্রীয় সম্বন্ধ বোধ হয় প্রথম স্থাপিত হইয়াছিল খৃষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাদে মৌর্য্যরাজগণের আমলে। তদবধি বাঙ্গলায় এবং হিন্দুস্থানে অবাধে লোক সমাগম চলিতেছে, কিন্তু বাঙ্গালীর সভ্যতার বিশেষ লক্ষণগুলি কখনও লোপ পায় নাই। -- - -