– a ----fь-кевчетанчи "rটশ ইণ্ডিয়া গোসাইটি" দাতব্য নৈশবিদ্যালয, "গুডউইন্স ফ্লেট:নটি সভা পড়তি স্থাপন 00D S AAA S BBC DDE CESJgS KSK উপস্থিত গুই স্থা পতাদিগকে উৎসাহিত কfরয়া যান। আধলি এ সমসে সেক্সপিণার পড়িতেন , শুধু একবার নিজে হামলেট সাজিয়। , offset sa R1 | গোবিত গামে অভিনয় করেন । চিত্রপট, aঙ্গমঞ্চ সমস্ত নিজে প্রস্থত কবিয়ছিলেন । ১৮৫৭ পাঞ্চে সংগোপনে গঙ্গাল ।র পত্রে স্বাক্ষৰ কবিয়া কেশবচন বাগ সমাজের সভা হন। তখন কেহ ব্ৰাহ্মসমাজের কথা বড় একটা et. করিম জানিতেন না। মইধি দেলেন নাগ পৰ্ব্বতে ছিলেন । দীক্ষা-এই ৭ কেবল ছিল—“আমি লক্ষ ধরে মূল সন্ত স্বীকার পূর্বক BDYC SBBBSS SBBSS SBBSS SBBtJS যখন শুনিলেন, কেশপ রাগ পায় ওইণ করিয়াছেন, তখন তাঃার মনে আশাতীত আনন্দ হইল। পরে তাeার পত্র কেশবেণ সহপাঠী সহোন্নাথ ঠাকুরের মুখে তাহাব সম্বন্ধে নানা কথা জানিতে পারিয়৷ বিশেষ আনন্দিত হন । অত:পর দুই জনে ক্রমশঃ ঘনিষ্টযোগে একসঙ্গে বাহ্মসমাজের কাদা করেন । দেবেনন।প ও কেশবচন্rেব মিলনে লাহ্মধন্মের প্রভূত কলাtণ ১ছল। কেশবচন্দ্র বাক্ষধৰ্ম্ম গ্রহণ করায় পরিবার পরিজনেব নিকট ও সমাজের নিকট যে কিরূপ উৎপীড়িত হুয়াছিলেন তাহ। মহর্ষি জানিতেন। এ সময়ে তাহার সুমিষ্ট বচনে ও তাহার সহিত বাস করিয়া কেশবের মনে উৎসাহ, শাস্তি এবং কৰ্ম্মশক্তি বুদ্ধি পাইয়াছিল। এইরূপে এমে ক্রমে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের সহিত বহ্মানন্দ কেশবের ঘনিষ্ঠতব পরিচয় হইল। মহর্ষি চিরজীবন কেশবচন্দ্রকে আপনার পুত্রের স্থায় স্নেহ করিয়া গিয়াছেন। কেশবচন্দ্রও আজীবন তাহাকে পিতার ন্যায় শ্রদ্ধা ও ভক্তি কবিয়াছেন । কেশবচন্দ্র কিছুদিনেব জন্য বেঙ্গল বাস্কেব কাৰ্যা করেন, কিন্তু চাকরী তাছার ভাল লাগিল না। চাকরী ছাড়িয়া সৰ্ব্বতোভাবে জ্ঞান-ধৰ্ম্ম প্রচার বর্তী *ইলেন । ধৰ্ম্ম-প্রচারে তাeার এইরূপ প্রণালী ছিল। (১) প্রাতাহিক ভজন, উপাসনা প্রার্থন। (২) প্রকাশ সভায় ইংরাজি ও বাঙ্গলা উপদেশ ও বক্তৃতা। , (৩) ইংরাজী ও বাঙ্গালাতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পুস্তকা এবং বংশ পয়ে
- િવા ! শুখন সিমল।
wwsל ן היא זידאמס (8) והזויH) ואחIf" היrfזה ঋষ্টাব্দে প্রথমে কেশবচন্দ্র সেন ‘বাঙ্গালী যুবক, ইহা cofoto ow (Young Bengal, this is for you) Rtwo oté" পুস্তিকা বাহির করেন। পরে আরও দশ বাব খানি এইরূপ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পুস্তিক প্রচারিত হয়। তাহার এই সকল পুস্তিক প্রচাবে দেশের মধ্যে সে সময়ে তুমুল আন্দোলন উপস্থিত হইয়াছিল। মতষিল পুলদেব সহিত মিলিত হইয়। কেশবচন্দ্র এ সময়ে কৃষ্ণনগব প্রভূতি স্থানে ধৰ্ম্ম প্রচাব করেন এবং কৃষ্ণনগবে ব্রাহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়। কৃষ্ণনগর রাহ্মসমাজ বহু পুরাতন , কলিকাতার পরেই এখানে সমাজ প্রতিষ্ঠা হয়। কেশবচন্দ্রের বক্ততায় কৃষ্ণনগব মাতিমা উঠিয়াছিল। তাতার মুখে ইংৰাজী বক্ততা শুনিবা সকলে মোহিত ዛ'፥-❖:5†¢ oto Co 51 & সিংহল দমণ --- ব্যাঙ্কের কন্মচাবিরূপে কেশবচন্দ্র হইয়া গেলেন। দেবেন্দ্রনাথ কেশবের প্রতি আরও অতুরাগ প্রকাশ করিতে লাগিলেন । এই সময়ের কিছু পূৰ্ব্বে তিনি দেবেন্দ্রনাথের সহিত সিংহল ভ্রমণে গিয়াছিলেন । কেশবচন্দ্রের সিংহল ভ্রমণের যে ডায়েরী মুদ্রিত আছে, তাছাতে আমরা সেই ভ্রমণকাহিনীর বিষয় বিস্তারিতরূপে জানিতে পারি। -- ש"לו"ג
