एन्वय्काञ्प=फ्नत्र ८=क•ो=दप्ञ्टHF cञ्मञ्प অনেকে কাগজে পড়িতে শিখিল । প্রতি সপ্তাহে সহস্ৰ সহস্র খও সুলভ সমাচার দেশ-বিদেশে थझांब्रिऊ श्रेड । श्रनखद्र २४१• शृटेttभद्र •णा জামুয়ারী হইতে ‘ইণ্ডিয়ান মিরার” দৈনিক হয়। পরমহংস হীরামকৃষ্ণের জীবনী তোমরা পড়িয়াছ। ১৮৭৫ খৃষ্টাব্দের মার্চ মাসে তাহার সহিত কেশবচত্রের সাক্ষাৎ হয় । সেই সময়ে কেশব পরমহংস দেব যে কত বড় একজন উচ্চ সাধক পরমহংস তাছা বুঝিতে পারিয়ার্তাহার সম্পা. ****** faz Indian Mirror. ans. সমাচার প্রভৃতি কাগজে তাহার বিষয়ে প্রবন্ধ লিখিতে আরম্ভ করেন ও তাছাকে সৰ্ব্বত্র প্রচার করিতে আরম্ভ করেন। পূৰ্ব্বে পরমহংস দেবকে বড় কেহ জানিতেন না। কেশবচন্দ্রের আদেশে স্বগীয় গিরিশচন্দ্র সেন মহাশয় পরমহংসের প্রথম জীবনী লেখক , ईश }fठशनिक नडा । ঐ জীবনী ১৮৮৬ খৃষ্টাব্দে প্রথম প্রকাশিত হইয়াছিল এবং তাহার বিষয়ে "ধৰ্ম্মতত্ব’ নামক পত্রিকায়ু তথপ নিয়মিত ভাবে নানা কথা থাকিত । কেশবচন্দ্রেব সংস্কারের মধ্যে পৌত্তলিকতা, *७क्रवtन ७ खtfडtऊन উন্মলন, স্ত্রী-স্বাধীনতা ও স্ত্রী-শিক্ষা প্রচলন, চবিত্র গঠন ও নীতিজ্ঞান প্রসারণ, লোক-সেবা ও সাক্ষাৎ ভাবে ভগবানের উপাসনা, এইগুলি প্রধান ছিল। ধৰ্ম্ম-বিশ্বাসে আত্মাকে স্বাধীন করাই তাছার স্ত্রীস্বাধীনতার অর্থ ছিল । সামাজিক বাহ স্বাধীনতার তিনি বিরোধী ছিলেন। স্ত্রীজাতির निक्र ७ वाफद्र१ औछाङिद्र डेनtपाशैौ १७ब्राहे র্তাহার মত ছিল । তিনি তাহার মতানুযায়ী আদর্শ পরিবাব গঠনের জন্ত ভারতাশ্রম’ ও মাদর্শ স্ত্রী-শিক্ষা দিবার জন্তু "ভিক্টোরিয়া কলেজ” श*न कब्रिप्राश्tिणन । ग**itद्रद्र নীতি কেশবচক্সের সংস্কার ও ধৰ্ম্ম সাধনের মতের সহিত সমাবেশ রক্ষা করিতে না পারায় ক্রমে তাহার অসুৰভী একদল লোক পৃথক হইয়া পড়িতেছিলেন। কেশবচন্দ্রের প্রথম কস্তার বিবাহ উপলক্ষে তাহার। একেবাবে পৃথক্ চইয়৷ পড়েন এবং ১৮৭৮ খৃষ্টাব্দে সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ স্থাপন কবেন । এই সময়েই তিনি অপার সারকুলার রোডে "কমল কুটার” ক্রয় করেন। এদিকে কেশবচন্দ্রও প্রকাশ্যভাবে ১৮৮ খৃষ্টাব্দে তাহার ধৰ্ম্ম ও সমাজকে নববিধান বলিয়া ঘোষণা করিলেন। সকল দেশের ধৰ্ম্মশাস্ত্র ও সকল দেশের সাধু ভক্তগণ নববিধানের শ্রদ্ধার পাত্র। স্বয়ং ভগবানই সকল মানবের গুরু। . ঈশ্বর এক, এবং তিনিহ সকলের পিতামাতা । ভগবান ও সাধারণ ব্রাহ্ম সমাজ কেশবচন্দ্রের কলিকাতাস্থ বাসভবন-কমল-কুটীর মানবের মধ্যে কোন মধ্যবৰ্ত্তিতা নাই সুবিশাল বিশ্বই পবিত্র দেবমন্দির, স্বনিৰ্ম্মল নব বিধানের চিত্তই প্রকৃত তীর্থ, সতাই অনশ্বর, মূলমন্ত্র শাস্ত্র বিশ্বাসই ধন্মের মূল প্রীতিই পরম সাধন, স্বার্থনাশই বৈরাগ্য, --ইহাই নববিধানের মূলমন্ত্র । কেশবচন্দ্র বহু গ্রন্থ রচনা করিয়া গিয়াছেন। কি বাঙ্গালা, কি ইংরাজী উভয় ভাষাতেই তাকার অসাধারণ অধিকার ছিল । তাহার বাঙ্গল 1 রচনার মধ্যে জীবনবেদ, লেবকের নিবেদন, ব্রহ্মগীতোপনিষৎ X ԳԵ':Ֆ
পাতা:শিশু-ভারতী - পঞ্চম খণ্ড.djvu/২২০
অবয়ব