○*t乏1 キt尋ーエ 李"こ* *t* リ零 ○** ? →一 ८्णाश1*ङ्गमं झ'tवतः नौका ३य्र ८ेन ? পৃথিবীর যাবতীয় জিনিস কতকগুলো কণা এক সঙ্গে হ’ল্পে তৈরী হয়েছে। যাকে তুমি শক্ত আর অখও দেখছ বাস্তৰিক পক্ষে ত মূলত: একটা অখও জিনিস নয়। লোহার মত শক্ত আর নিরেট জিনিসও অনেকগুলো লোহার কণা একত্র ছ’য়ে তৰে তৈরী হয়েছে আর এই কণাগুলো আবার পরম্পরের গায়ে গায়ে লেগেও নেই। এই যে কণাগুলোব কথা বললুম' এরা সৰ্ব্বদ। নিজেৰ ঘাড়ে এক টুকরো বিদ্যুৎ নিয়ে ছুটোছুটি ক’রে বেড়ায় । সত্য কথা বলতে কি, এরা নিজেরাই এই বিছাতের টুকরো দিয়ে তৈরী। বিহ্বাহের একটা নিয়ম আছে। সে যদি চলতে চলতে গেমে যায়, বা তার চলার বেগ পরিবষ্টি ত হয়, তবে তার চতুদিকে সে কতকগুলে: জিনিস ছড়িয়ে দেয়। যে জিনিসটা এই লকম ক’রে ছড়িয়ে পড়ে,আগেকার বৈজ্ঞানিকে বা তাঁকে বলতেন ইথারের তরঙ্গ । আজকালকার বৈজ্ঞানিকে বা এব নাম দিলেছেন "আলোব কণা ৷” অর্থাৎ শিচাং যদি নড়ে চড়ে, তবে তা থেকে আলোর কণী চিটুকে বেরোয় । তোমাদের আগেষ্ট বলেছি, জিনিসের কণাগুtল। অনবরত নড়ছে । সঙ্গে সঙ্গে তার ঘাড়েল বিছাৎও অনবরত নড়ছে। ফলে এই দাড়ায় যে, তোক জিনিসই সব সময় তা থেকে অ-৭রত অালো ছড়াতে থাকে। এই অঞ্চলে আমবা কিন্তু দেখতে পাষ্ট না । তার একমা • কালণ এই যে, আমাদেব চোখের তা দেখবার সাধা নেই। আমাদের চোখ যদি সব রকমের আeোর কণা ধ’রে তা’ব অনুভুতি আমাদের গোচর কবতে পারত, তবে এই বিশ্ব সংসারে কোথাও অtৱ অন্ধকারের লেশ পাওয়া যেত না । এমন কি, চোখ বুজলেও না । আমাদের চোখ কেবল মাত্র লাল, হলদে, সবুজ, নীল ইত্যাদি রঙ বা এদের সংমিশ্রণে যে রঙ তৈরী হয়, সেই রঙ ই দেখে । এ ছাড়াও ষে কত রকমেব আsো আছে, তার আর শেষ নেই। এইবার লোহার কথা বলা যাক। তোমরা জান যে, ঠাণ্ডী অবস্থাতেও লোহার কণাগুলো নড়ছে। সঙ্গে সঙ্গে ত থেকে অদৃশু সালে বের হচ্ছে। লোহাকে সামান্ত একটু গরম কর— অর্থাৎ তার কণাগুলোর নড়াচড়া একটু দ্রুততর ক’বে তোল । এইরকম করলেই লোহাটী থেকে কতকগুলো আরও নতন রকমের আলো বেরিয়ে আসতে আরম্ভ করে। লোহাটাকে যত বেণী গরম করবে, অর্থাৎ লোহার কণাগুলোর এই নড়াচড়া যত বেশী ক্রত হ’তে থাকবে, লোহাট ও অনবরত নুতন নুতন রকমের আলো ছড়াতে ছড়াতে চলবে । এর পরও যদি তা ক আরও গবম করা যায়, তবে তার কণাগুলোর লেগ এত বেড়ে সাবে যে, আমাদের চোখ যে মালোতে প্রথম সাড়া দিয়ে ওঠে, সে আলোও তাবা ছড়াতে আরম্ভ করবে। এই যে আলোর কথা বল্লেম চোখ একে লাল রঙেব দেখে । এই জনোই লোহাকে উত্তপ্ত করলে লাল বলে মনে
- |
এর পরও যদি তাকে উত্তপ্ত করার মাত্রা আরও বাড়িয়ে চল, তবে চোথ যে-সব বঙ দেখতে পায ক্রমে ক্রমে তার যুব কয়টাই ছড়াতে থাকবে। প্রথমে সে লাল রঙ ছড়িঘেছে। লালের পর সে হলদে রঙ দেবে, তারপর সবুজ, নীল, বেগুণী সবই। আর এই অবস্থায় লাল, হলদে, সবুজ, নীল সব বঙ, এক সঙ্গে মিশে গিয়ে গোহাটীকে একেবারে শাদ। ক'বে ফেলবে। তাহ গরমের প্রথম অবস্থায় লোeা থাকে ছাল, কিন্তু শেষে বেশী গরম হ’লে হ’য়ে ওঠে শাদ) । এই অবস্থাটাকে ইংরাজীতে W liite llot # 891 qÚ" | গরম হ’লে শুধু লোহাঁই যে এইভাবে আলো ছড়ায়, তা নয় । পুথিবীর সাৰতীয় জিনিসই এ অবস্থায় একই রকম আচবণ করে। সব জিনিসই তার উত্তপ্ত হবার অবস্থাটা যখন সেটিগ্রেডের ৬৫৭ তাপাংশে পৌছায়, তখন লাল হ’তে আরম্ভ হয় । তাবপর এই তাপাংশ সহ ক’রে মদি সে তার অস্তিত্ব বজায় রাখতে সমর্থ হয়, বাষ্প হ’য়ে উড়ে না যায়, তবে ক্রমে ক্রমে white heat, অবস্থায় চলে যায়। White 11eat-cas MTV EfURR Tš!")" (PTR সেন্টিগ্রেডের ১৫ • • দাগে গিয়ে ওঠে। স্বৰ্য্য এত উজ্জল, তার কারণ, স্বৰ্য্য অত্যন্ত গরম। স্তর্য্যের বাইবের আবরণটারই উষ্ণতা সেন্টিগ্রেডের ৬• • • • ছয় খtঙ্কাৰ তাপাংশ ।