শিশু-আল্পতী هٔ . مهاجمجمه রসের গাজিয়া যাওয়ায় সেই একই ক্রিয়, দ্রুত বা লঘু গতিতে অমুষ্ঠিত হয়। অক্সিজেনের সহিত এই রাসায়নিক সংযোগে তাপের উৎপত্তি হয়। সেইজন্ত দাৰে ও তাপে সম্পর্ক দেখা যায়। সংযোগের বেগ অনুসারে তাপের উৎপত্তির বেগ সম্পর্কিত থাকায়, লৌহের মরিচ ধরা ক্রিয়ায় তাপের মৃদ্ধ উৎপত্তি অমৃভূত হওয়া স্বসাধ্য হয় না, কিন্তু শরীরের বেলায় শরীরের উত্তাপে তাহার প্রকাশ পাওয়া যায় ও কাষ্ঠের বেলায় অগ্নিরূপে তাহাকে প্রত্যক্ষ করি । বৃদ্ধি বলি। সেই কম্পনে বিবিধ ফলের উৎপত্তি হয়। বস্তুটি বাড়িয়া উঠে, গলিয়া যায়, ভরিয়া যায়, ভাঙ্গিয়া পড়ে ৰা তাহার কণাগুলির ম্পন্দনে আভার তরঙ্গ স্থষ্টি হয়। উত্তপ্ত বস্তুটিকে এইরূপ অবস্থায় আমরা রক্তিমাভ দেখি ও আরও প্রচও তাপে ক্রমে তাহাকে তীব্রোজ্জল শ্বেতবর্ণের পাই। আগুন বলিলে রক্তিমাভ স্বতঃই মনে উদিত হয়, কিন্তু রক্তিমাভা মাত্র তাহার প্রথম বিকাশ। প্রচও তাপে সেই আভার দৃষ্টি তীব্র শ্বেত বর্ণের হয়। ইহা তোমরা তো প্রত্যহই লক্ষ্য করিয়া থাক। - "עלי l-l. ..o. - o 、 অসভ্য লোকেরা অগ্নিস্ফুলিঙ্গের উপর দিয়া হাটিয়া যাইতেছে যে সকল বস্তু অক্সিজেনের সহিত সংযুক্ত হইয়। দাহ স্বষ্টি করে, তাহাদিগকে দnছ বস্ত বলা হয় ও अप्लिनtक झाङ्क दशा रुम्न । তাহা হইলে তাপের একটি বিশেষ প্রকাশকে আমরা অগ্নি কহি। তোমরা তাপের বিষয় কিছু কিছু অবগত আছ। তাপ শক্তি বিশেষ, ইহা বোধ হয় তোমাদের জানা আছে। কোনও বস্তুতে সেই শক্তি প্রযুক্ত হইলে, সেই শক্তির প্রাবল্যে তাহার অযুগুলি কঁাপিতে আরম্ভ করে। কণাগুলির এই কম্পন বৃদ্ধিকে আমরা তাপ নানাবিধ উপায়ে জন্মে। শুধু দাহেই যে তাহ উৎপন্ন হইবে, তাহা নহে। কাজেই অগ্নিও নানাবিধ উপায়ে স্বল্প হইতে পারে। ঘর্ষণে তাপের উৎপত্তি হয়, তাছা তো আমরা নিত্যই দেখিতে পাই । শীতের সময় আমর। হাতে হাত घषिप्रl शठ *ांब्रभ कब्रिध्ना गझे । ८णांश् *ांथtद्र ঘৰিয়া দেখ, শীঘ্রই এত গরম হুইয়া উঠিবে যে, তাৰা আর ধরিতে পারিবে না। ঘর্ষণ, প্রহার, ঠোকাঠুকি, বাতালে হঠাৎ চাপ প্রয়োগ প্রভৃতি নানাবিধ উপায়ে তাপের উৎপাদন করা যায়। বাইসাইকিলে -- २२ Web" میو
