পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:

{:

: i
:

-------------- -----

国エーエータ下ごーご石ー -ബ്.-```` ----------------------------------------- ------------------------------------------------------ সমুদ্র জলের স্রোত মহাসমুদ্রের জলবাশি দওমাত্রও স্থিল নয়—দিন নেই, يم. নাচছে সাগরের বুকে । এ কথা গেলবারে তোমরা শিখেছি। এ কথাও তোমরা জান যে তরঙ্গ মানে জলের নৃতা, জলপ্রবাহ নয় অর্থাৎ ঢেউ উঠলে জল নাচে, কিন্তু কোন দিকে বহে চলে না। তাই বলে মনে কোরো না যেন, যে সাগরজলের এই এক তরঙ্গ-ভঙ্গ ছাড়া আর কোনও গতি নেই। গতি নানা রকমের আছে। আর, তার কারণও নানা প্রকার। বিষয়টা জটিল, সহজ কথায় তোমাদিগকে বুঝিয়ে দেবার চেষ্টা করছি । তোমাদেব মধ্যে যাবা সমুদ্র কিনারায় কি খাডির ধারে, কি বড় নদীর মোহনার কাছে, বাস কবেছ, তাদের সঙ্গে জোয়ার ভাটার সাক্ষাৎ পরিচয় আছে । দিবা রাত্রির আট প্রচরে দুই প্রহর ধরে জল বাডে আবার দুই প্রহর ধবে জল কমে, আবাব ছই প্রহর জল চড়ে ও দুই প্রখব নামে এই রকম অনবরত চলেছে। শুধু জল যে ওঠে নামে তা নয়, জলে একটা বেশ জোর টান হয় এই জোয়ার ভাটার দরুন। তোমরা অনুভব করে থাকবে যে এই টানের বিপৰীত দিকে সীতার কাটতে কি নৌকার দাড় টানতে দীতিমত পরিশ্রম করতে হয় । বড় বড় জাহাজ ও যখন কোন খাড়িতে কি নদীর

  • - To of}} ২১৬৮ পৃষ্ঠার পব }:}} 鹬_贼

রাত নেই, সারাক্ষণ লহর মালা ు 265% মোহানায় ঢোকে তখন কয়লা বঁiচtলাব জন্তু জেtযারের জলস্রোতের সঙ্গে ভাসতে ভাসতে ঢোকার বাবস্থা করে। আচ্ছা, ७ई cछtaाद्र डाüद्र द्रष्ट कि, cडाभद्रा कि জান ? বুঝিয়ে বলি, শোন। জড় জগতের একটা সনাতন নিয়ম এই যে প্রত্যেক জড় কণা অন্য জড় কণাকে নিযুত সৰ্ব্বক্ষণ টানছে । সেই টানের নাম পণ্ডিতের দিয়েছেন মাধ্যাকর্ষণ। এই আকর্ষণের জন্যই আম, জাম, কাটাল গাছ থেকে মাটিতে পড়ে। এবই জন্ত, তুমি যত জোরেই লাফাও ভূমিহলে আবার এসে পড়বেই। এবই জোরে, তোপ বন্দুকের গোলা গুলি যে দিকে যত জোরেই ছেড়ে অবশেষে মাটিতে এসে পড়বেই। এখন দেখ, পৃগিৰী যেমন তার উপরের পদার্থ মাত্রকে ক্রমাগত টানছে তেমনই আকাশের জড়পিওগুলো ও পৃথিবীকে অনবরত টানছে । যারা দূবে আছে তাদের আকর্ষণ কম, যারা নিকটে আছে তাদের আকর্ষণ বেশী। গ্ৰহ নক্ষত্রের মধ্যে আমাদের সবচেয়ে, কাছে রয়েছে চন্দ্র, সুতরাং তারই টান খুব বেণী স্বৰ্য্যদেব অনেক দূরে থাকলেও তার আয়তন বিশাল, তাই তারও টান হিসাবের মধ্যে আনতে হয়। এই চন্দ্র স্বর্ষ্যের আকর্ষণের ফলেই সাগরে জোয়ার ভাটা হয়। অত দূরের থেকে চন্দ্র হুর্য্যের এমন শক্তি নেই যে --"