- fiণ্ডকমণী ৯২৯ করিদরশন। চমকিত হয়ে কন্যা জিজ্ঞাসে কারণ ক্ষার প্রতি মূৰ্ত্তি এই কই চিত্রকার । পাব কহেঃ এই মূৰ্ত্তি চিনের রাজার *জার তার গৃহে ছিল হরিণ হরিণী । ভাঙ্গদের প্রতিমূৰ্ত্তি দেখ ঠাঙ্গরাণী । আর শুন রাজ কম্য করি নিবেদন ; নারীর বদন নাহি হেরেন রাজনঃ li শুনি কন্যা জিজ্ঞাসা করিল চিত্ৰকরে । • ইহার কৃতান্ত কিবা বলই আমারে • • চিত্রকর কহে শুন কহি গো তোমায়। নদীর নিকটে fচন রাজের আলয়। একদিন মরপতি অট্টালিকা পরে । বসিয়াঞ্ছিলেন অতি পলক মন্তরে প্রাসাদের নিয়ে রাজা হেরিল নয়নে । প্ৰসাৰত মৃগী একআছে সেই স্থানে হরিণ তাহার প্রশ্বে করিয়া শয়ন। অীপন শাবক দিগ্যে কৰিছে রক্ষণ । অকস্মাৎ সেই স্থানে বরিযা বলত। আজি উপনীত হৈসতরঙ্কিণী শ্রোত। ছৰিণ জলের বেগ করিতেধার ৭ । নাপারি সস্তান ত্যজি করে পলায়ন । হরিণ সন্তান সুেহে হইয়া কাতর । প্রাণধরে না পারিল হৈতে স্থানান্তর । শাবক সহিত জলে ইয়া মগণ বিপাকে পড়িয়া মৃগ ত্যজিল জীবন নরপতি, মায়াঙ্গীন দেখি হরিণারে । তদবধি রমণীর নাম নাছি করে । । এতদন্ত আদি অস্ত করিয়া শ্রবণ । নৃপবাল চিত্র করে কহিছে তখন । স্তমি হে রাজার কথ কহিলে ষেনন । ত্রির ঘটিয়াছে আমার তেমন । আমিও ময় রে দেখি নির্যায়ীক অতি । অভিলাষ ত্যজিয়াচি পৰষের প্রতি নৃপতিও মায় শুন্য হরিণাকে দেখে । কদাচ নারীর নাম নাহি লয় মুখে ॥অতএব - - “YAA
