পাতা:শুশ্রূষা - শ্যামাচরণ দে.pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

St.) QJafT | তাহা হইলে মানুষের কিম্বা অপর কোন জন্তুর কোন অপকার করিতে না পারে। এই বিষয়ে সর্বদাই সাবধানে স্মরণ রাখিতে হইবে যে ক্ষিপ্ত জন্তুর লাল ক্ষিপ্ততার লক্ষণ লক্ষিত হইবার কিছুদিন পূর্ব হইতেই কয়েক দিন ধরিয়া রোগসঞ্চার্যক্ষম হইয়া থাকে ! ক্ষিপ্ততার কোন লক্ষণ দেখা দিলেই জন্তুটীকে ধরিয়া তৎক্ষণাৎ মারিয়া ফেলিতে হইবে অথবা যাহাতে অপকার না করিতে পারে এমন করিয়া রাখিতে হইবে। দষ্টব্যক্তিদের দংশনের ক্ষত অবিলম্বে ধুইয়া ও পুছিয়া ফেলিয়া বিশুদ্ধ কাবলিক এসিড বা অপর দহনশীল পদাৰ্থদ্বাবা সম্পূর্ণভাবে পুড়াইয়া দিতে হইবে। যাহাতে দহনক্রিয়া অতিরিক্ত না হয় সে বিষয়ে সাবধান DBDuD DBBSS SDBBDB SBDSDDBD DDDBBD BB D DBDBB BBB BBD DBBBDL KBD D DBD0S SS0DD BDLOBDD DDBDD DBB অতএব ক্ষিপ্ততা প্ৰতিরোধক চিকিৎসার অধিক সময় পাওয়া যায়। জন্তুটী যদি পৰ্য্যবেক্ষণাধীন থাকে এবং সম্পূর্ণ সুস্থ বোধ হয় এবং দংশন যদি মুখে কিম্বা শরীরের অনাবৃত স্থানে না হয় তাহা হইলে DBKK gBDBBDBD DBB B gD DDBD BBB BBB DB DDDD DDD না হয় সে পৰ্য্যন্ত দষ্টব্যক্তি অনায়াসে অপেক্ষা করিতে পারেন। কিন্তু জন্তুটির রোগের প্রথম লক্ষণ দেখা দিলেই তাঁহার সর্বাপেক্ষা নিকটবৰ্ত্তী পাস্তুর ইনষ্টিটিউটে যাওয়া উচিত। কিন্তু দংশন যদি মুখে কিম্বা অনাবৃত চৰ্ম্মে ঘটিয়া থাকে তাহা হইলে তিনি বিলম্ব না করিয়া সর্বাপেক্ষা নিকটবৰ্ত্তা যে পাস্তুর ইনষ্টিটিউটে ক্ষিপ্ততা প্রতিরোধক চিকিৎসা হয় তৎক্ষণাৎ তথায় গমন করিবেন। দংশনের সময়ে জন্তুটা ক্ষিপ্ততার লক্ষণ প্ৰদৰ্শন করিলে কিম্বা জন্তুটী পলাইয়া গেলে কি উহাকে মারিয়া ফেলা গেলে ঐ কাৰ্য্যপ্ৰণালী অবলম্বন করিতে হইবে। তবে ইহা স্মরণ রাখিতে হইবে যে ক্ষিপ্ততাপ্রতিরোধক চিকিৎসার কৃতকাৰ্য্যতা অনেক