እቅ bፖ vsi (৯) বাতিরোগে-জর থাকিলে সাণ্ড, এরাক্সট প্রভৃতি লঘু আহার বিধেয়। অবসাদের লক্ষণ প্ৰকাশ পাইলে জাগসুপ ও দুগ্ধ প্ৰভৃতি বলকারক খাদ্য আহার করা কীৰ্ত্তবা। পুরাতন চাউলের ভাত, মুগ, ছোলা, মসুর প্রভৃতি দাল, পটোল, ডুমুর, মানকচু, ওল, উচ্ছে, করলা, বেগুন, দেশী কুমড়া প্রভৃতি তরকারী, স্বল্প মসলাযুক্ত মাংস, সুমৎস্য এবং দুগ্ধ আহাৰ্য্য। তরকারীতে আদা, লঙ্কা এবং রসুন ব্যবহার করা উচিত। অনেক কবিরাজ ও ডাক্তারের মতে কঁাচ তেঁতুল এবং চালতার অম্বল বাতিরোগে বিশেষ উপকারী। জলখাবার জন্য লুচি, গাজা, মোহনভোগ প্রভৃতি মিঠাই এবং কিসমিস, আঙ্গুর, খেজুর প্রভৃতি ফল ব্যবহার করা যাইতে পারে। অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে লঙ্ঘন অথবা দিবসে লুচি কিম্বা রুটী এবং রাত্ৰিতে দুধখাই ইত্যাদি লঘু আহার বিধেয় । , শাক, দধি, গুড়, মাষকলাই, খেসারি ও মটর প্রভৃতি দাল, গুরুপাক দ্রব্যাদি, পিষ্টক এবং অধিক মিষ্ট দ্রব্যাদি ভোজন নিষিদ্ধ। দিবানিদ্রা, রাত্ৰিজাগরণ, ধূমপান, শৈত্য সেবাদি এবং মলমূত্রাদির বেগধারণ অতিশয় অহিতকর । (১০) বাতব্যাধি বা পক্ষাঘাতরোগে—দিবসে পুরাতন চাউলের ভাত, রোহিত, মাগুর, শিঙ্গী, কই, খলিশ প্রভৃতি মৎস্য ; মুগ, ছোলা ও মসুর প্রভৃতি দাল ; আলু, পটোল, ডুমুর, ওল, মানকচু, কুষ্মাণ্ড, বেগুন, মোচা, কপি, ইচড় প্রভৃতি তরকারী ; ছাগ, কুকুট প্রভৃতির মাংস ; পাকা আম, পেঁপে, আতা, আঙ্গুর, বেদনা, ডালিম, কিসমিস, সেউ প্রভৃতি ফল ; দুগ্ধ, মাখন, ঘোল, দধি ইত্যাদি। আহাৰ্য্য। রাত্ৰিতে রুটী বা লুচি, অসহ্য হইলে দুধসুজি বা পাউরুটি সেবন করা। কৰ্ত্তব্য। zBBBDD YB BDBDDS KKSDDDD DSSLDSSSDBDB সন্দেশ প্রভৃতি মিঠাই দেওয়া যাইতে পারে। অপথ্য- বাতিরোগের ন্যায়।
