|| কখন কখন কাশির উদ্রেক হইয়া থাকে। কাণের ভিতরে আলোক প্ৰবেশ করিতে পারে এমন ভাবে রোগীকে রাখিয়া পরীক্ষা করিয়া দেখিলে DDDSYD BBBY BBB DDDD DBTS SDB KuS LBDJS KDY DBS কাণে কোন প্রকার ময়লা থাকিলে রাত্ৰিতে উহাতে কয়েক ফোটা গ্লিসারিণ বা সুইট অয়েল দিয়া রাখিলে এবং প্ৰাতঃকালে ঈষদুষ্ণ গরম জলে সাবান মাখাইয়া পিচকারী দ্বারা উত্তমরূপে ধৌত করিলে ময়লা নিঃসারিত হইয়া যাইবে । তৎপর কাণের ভিতর দু এক ফোটা সুইট অয়েল দিয়া পরিষ্কৃত তুলা দ্বারা কাণের ছিদ্র ঢাকিয়া দিবে। (R) কৰ্ণ পরীক্ষার উপায়-স্পেকুলাম (Ear Speculum) যন্ত্র দ্বারা কাণ পরীক্ষা করিতে হয়। তদভাবে নিম্নলিখিত প্ৰণালী অবলম্বন করা যাইতে পারে। একখণ্ড ২ ইঞ্চি পবিমিত সম চতুষ্কোণ শাদা ব্লটিং কাগজ লইয়া উহার এককোণ মধ্যভাগ হইতে অৰ্দ্ধেক দূরে কাটিয়া ফেলিবে । তৎপর উচ্চা ঠোঙ্গার ন্যায় করিয়া এমন ভাবে ভঁাজ কবিবে যেন কাটা অংশটা উঠার সূক্ষ্ম অগ্রভাগে থাকে এবং তাহাতে একটী ছিদ্র হয়। রোগীকে চৌকিতে বসাইয়া বামহস্তে কাণ ধরিয়া উত। পশ্চাৎ এবং উর্দুদিকে টানিয়া দক্ষিণ হস্তে কাগজের ঠোঙ্গাটী ভিতরে ধীরে ধীরে অৰ্দ্ধ ইঞ্চি পরিমাণ প্ৰবেশ করাষ্টয়া দিবে। রোগীকে এমন ভাবে বসাইবে যাহাতে সূৰ্যকিরণ কর্ণের ভিতরে সচ্ছন্দে প্ৰবেশ করিতে পারে, অথবা আয়নাতে সূৰ্য্যকিরণ প্ৰতিফলিত করিয়া রোগীর কৰ্ণে প্ৰবেশ করাইবে । রাত্রিতে হইলে ল্যাম্পের আলো আয়নায় প্ৰতিফলিত করিয়া প্ৰবেশ করাইলেই চলিবে। (৩) কৰ্ণে পিচকারী দিবার প্রণালী-রোগী নিজ হস্তে অথবা অপর কেহ একটী পাত্র রোগীর কাণের নীচে চামড়ায় ঠেশ দিয়া ধরিয়া রাখিবো। তৎপর অপর একজন রোগীর কাণ ধরিয়া উহা একবার পিছনের
