পাতা:শুশ্রূষা - শ্যামাচরণ দে.pdf/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RR o ʼ Vyen5S l দুষিত হইয়া ফোড়া জন্মিয়া থাকে। শিশুদিগের দাঁত উঠিবার সময়ও অনেক সময় ফোড়া হইয়া থাকে । গ্রীষ্মকালে -আমের সময় সচরাচর KBB BBBDBD DBDBD DDD BDSS KD DDDSDD S0YKS D BDS অনেকে মনে করেন এবং এই সকল ফোড়াকে সাধারণতঃ "আম-ফোড়া” DBB DDSS SDBD DBBDBBD DBDB KDBD SBBB SD0YD SDD BBD DDD SS DDBBD DBBBDDBD D0YK DJK DBDS ফোড়া হইলে সাধারণ স্বাস্ত্য সাহাতে ভাল থাকে তদ্বিষয়ে মনোযোগী হওয়া কত্তব্য। টাটুকা শাক সবজি আহার করা উচিত। ফোঁড়ায় তোকবালাম বা তোক:মারিব পৃটিশ (৫২ ও ৫৪। পৃষ্ঠা) ব্যবহার করিলে fবশেষ উপকার হয় । পৃযি জন্মিলে গালিয়া দেওয়া উচিত অথবা প্ৰয়োজন হইলে ডাক্তার দ্বারা অস্ত্র করান কৰ্ত্তব্য । ফোড়ার পূর্ব লক্ষণ স্বরূপ কোন কোন স্থান লাল হইয়া কিম্বা ফুলিয়া বেদনাযুক্ত হইলে চুণ মাখাইয়া রাখিলে উপকার হয়। ফোড়াব সুচনা হইতে কাব্বলিঙ্ক লোশন দ্বারা ভিজাতীয় রাখিলে অথবা পটি দিলে অস্কুবেই বিনষ্ট চাইতে পারে। কাব্বলিক লোশন ফোড়ার সকল অবস্থাতেই বিশেষ উপকাৰী । • ফোড়া পাকিয়া গেলে অস্ত্ৰদ্বারাই চাউক অথবা অন্য উপায়েই তউক KDD SD DDDS gB BBDS DDBD0 SDuDuS TuDBBB BBDB BDD ফেলা নিতান্ত আবশ্যক । মুখে ব্ৰণ বা ফোড়া চইলে কখনও জোরে টিপিয়া দিবে না। এরূপ করিলে ফোড়া ‘বিষাইয়া” যাইতে পারে। ফোড়া পাকিয়া গেলে টিপিলে তত আনিষ্টের কারণ নাই। মাথায় ফোড়া হইলে অতি সাবধানে ক্ষুর বুলাইয়া নেড়া করিয়া দেওয়া উচিত । • লোমকূপের গোড়ায় অত্যন্ত বেদনাযুক্ত একপ্রকার ক্ষুদ্র ফোড়া হইয়া KBBD S DBBB SBBBDBDS D SBBBDBDD DB S DDDDB DDD DDDD D DD G BBB DDBSD KDD YYLLSDYS