RRR Vigo ঔষধ বলা যাইতে পারে। নিয়মিতরূপে কুইনাইন থাইলে ম্যালেরিয়ার বিষ নষ্ট হইয়া থাকে। তবে অনিয়মিতরূপে এবং ইচ্ছামত কখন কখনও ব্যবহার করিলে কোন ফল নাই । আবার অল্পমাত্রায় ব্যবহারে জ্বরের আক্রমণ হইতে আপাতত: রক্ষা পাইলেও তদ্বারা স্থায়ী উপকারের সম্ভাবনা নাই। গবৰ্ণমেণ্টের সুবাবস্থায় এখন প্ৰতোক ডাকঘরেই दूश्नाईप्नद्ध द्धि किनिtड श्रा ७श या। জ্বরের বিরাম হইবার অপেক্ষা না করিয়া রোগের লক্ষণ প্ৰকাশ হওয়া মাত্ৰই কুইনাইন ব্যবহার করা উচিত। তবে যে সকল স্থলে রোগী বারংবার বমন করিতে থাকে সেই সকল স্থলে হঠাৎ কুইনাইন না দিয়া কিছুকাল অপেক্ষা করা। কৰ্ত্তবা। কারণ বমন ইত্যাদি বন্ধ না হওয়া १र्शास्त्र कूछेनान्जेन था9ग्नान नक्राऊ नाश्न !. १झाउ3 যদি জ্বর ማLዳቨርቕ cሳቐዩ কুইনাইন ব্যবহার করিয়াও কোন ফল না দশে তাহা হইলে উপযুক্ত চিকিৎসকের সাহায্য গ্ৰহণ করা উচিত । কিন্তু যদি জ্বর অনিয়মিতরূপে আক্রমণ কবে এবং নিদিষ্ট সময়ে আক্রমণ না করে অথবা বিশেষ কোন কারণ বৰ্ত্তমান না থাকিলেও জর বন্ধ হয় তাহা তইলে জানিতে হইবে যে উহা কৃমি জনিত জ্বর। ম্যালেরিয়া ও কৃমি মাটিত জ্বরের প্রধান পার্থক্য এই যে ম্যালেরিয়ার জর প্রায়ই পালাজার হয়। কিন্তু কৃমি ঘটিত জ্বরে এরূপ কোন নিদিষ্ট সময় থাকে না। পূর্ববঙ্গ ও আসাম প্রদেশেই কৃমিঘটিত জ্বর সাধারণত: দেখা গিয়া থাকে। ম্যালেরিয়ার মধ্যে কাল-জন্তুর অতিশয় সাংঘাতিক। আসাম প্রদেশেই বিশেষভাবে এই জর দৃষ্ট হইয়া থাকে। পাহাড়ের নিম্ন ভাগস্থ তেড়াই নামক স্থান সমূহেই ইহার অধিক প্ৰাদুৰ্ভাব দেখিতে পাওয়া যায়। ইহার লক্ষণ এই যে জ্বরের আক্রমণের সঙ্গে সঙ্গে পিত্তবমন, উদরাময় এবং কালচে রংয়ের প্রস্রাব হয়। এয়োগে অতি অল্প রোগীই মৃত্যুর হাত হইতে
