অষ্টম পরিচ্ছেদ । ೩೪ಎ রোগী চিৎকার করিয়া উঠে এবং অসহ যন্ত্রণা অনুভব করে। কিন্তু BDuD BD BBLBL tB BB Du DDBD DD DS বাস্তবিক হিষ্টিরিয়াগ্ৰস্ত রোগীর যত রোগ মনের মধ্যে । রোগের যে সকল কাল্পনিক যন্ত্রণা রোগীর মনে হয় বাস্তবিকপক্ষে রোগী সে সকল যন্ত্রণা প্ৰকৃতই অনুভব করে । কখন কখন রোগী லுே ஈfr রোগ জন্মায়-এ অভিপ্ৰায়ে কেহ কেহ নিজের চামড়ায় সুচ বিদ্ধ করিয়া দেয়, কখনও রক্ত বাহির করিয়া খায় এবং তাচ বমন করিয়া যেন প্রকৃতই ব্যারাম হইয়াছে। এরূপ দেখায়। কখনও বা কিছুই খাইতে চায় না। অথচ চয়ত লুকাইয়া আবার ত্যক্ত খাদ্যই খাইয়া থাকে। হিষ্টিরিয়া রোগের অধিকাংশ স্থলেই মাসিক ঋতুসম্বন্ধীয় কোন গােলযোগ অথবা কৃমি বর্তমান খাকে । হিষ্টিরিয়া রোগীর একেবারে জ্ঞান লোপ K D SgLgS BDBDDD0 SBB BBD DD D S BD SBDBS TOBDBD KD KSDD DDDDDLDD S BDBB SBD KBDBBD DDDDS D DDD KL S DDB BB BDB DSDS S BDBDD S DBDDBD DBBB uuDiBDB S রোগী প্রায়ই একবার হাসে, একবাব কাব্দে। ফিট ছাড়িয়া গেলে সচারাচর প্রচুর পরিমাণে হালকা রংএর প্রস্রাব হইয়া থাকে। হিষ্টিরিয়ার ফিট এবং মৃগী ও সন্ন্যাস রোগেব ফিট । श्ड (»२७, >१०७ २७e 2jछै1 ) । ফিটের আক্রমণকালে অঙ্গের বস্ত্ৰাদি শিথিল করিয়া দিবে। গৃহে যাতাতে প্রচুর পরিমাণে বায়ু প্ৰবিষ্ট হইতে পারে তাহার ব্যবস্থা করিবে এবং রোগীকে পাখাব বাতাস করিবে। চােখে মুখে শীতল জল বা বরফ জল ছিটাইয়া দিবে অথবা পালক পোড়াইয়া নাকের কাছে তাহার ধুম দিবে এবং হাত ও পায়ের তলা মৰ্দ্দন করিয়া দিবে। রোগী সবল, হৃষ্টপুষ্ট এবং অল্পবয়স্ক হইলে নাক মুখ কিছুকাল চাপিয়া ধরিয়া
