而叫内例府乙丙而1 RSS) কােঠরঙ্গির (তুনকাঠি ) পাতা বাটিয়া প্রলেপ দিলে তৎক্ষণাৎ জ্বালা নিবারিত হইবে এবং ক্ৰমে আবোগ্য লাভ করিবে। ', ১৫৫ ৷ গালগ গু-বামুনহাটীর মূল চাউলের জলে বাটিয়া প্ৰলেপ দিলে গলগণ্ড ও त्रू १७ विनळे श् । JJJS S KDBJBGDO SDDD BuBBB BBuSD0 DDDD S uTS DBBu BD BB খাইলে গলাবেদন আবে।াগ্য হইব । ফুটকির মূল, কাইচেব মূল, ২১ টা গোলমরিচ, ২ টি লবঙ্গ একত্রে বাটিয়া উষ্ণ করত: অদ্ধেক খাইতে দিবে এবং অদ্ধেক গলাব উপবে প্রলেপ দিবে। ইহাতে “গলাসাপা’ আরোগ্য হয়। সাধারণ গলাবেদনাতেও ইভা বিশেষ উপকাৰী । ১৫৭ ৷ গোদ-ধুতরা, এবণ্ড, নিসিন্দা, শ্বেত পুনর্নবা, সাজিন ও সষপ এই সমুদয় দ্রব্য একত্র বাটিয়া প্রলেপ দিলে শ্ৰীপদ রোগ আবেগা হয় । এবণ্ড তৈলে হরীতকী ভাজিযা গোমুত্রেব সহিত সেবন করিলে সাত দিবসের মধ্যে শ্লীপদ বোগ বিনষ্ট হয । r M ン(?br l ঘামচি-ক চা হরিদ্রী, নিমপাতা ও শ্বেতচন্দন একত্রে পিষিয়া প্ৰলেপ দিলে ঘামচি আরোগ্য হয় । १० । bभू উঠা-চোখ উঠিলে ফট্কিবিব জল অথবা গোলাপ জল বা গুগলির জল দিবসে ৪ । ৫ বার চক্ষে দিলে উপশম হয । এক ছটাক পরিমিত পবিষ্কৃত শীতল জলে এক চিমূঢ় লবণ মিশ্রিত করতঃ উক্ত জলদ্বারা দিবসে দুই তিন বার চক্ষু ধৌত করিলে বিশেষ উপশম হয়। ইহাতে চক্ষে কোন জ্বালা যন্ত্রণা হওয়া দূরে থাকুক, বরং বঁফ জলের ন্যান্য চক্ষু শীতল বােধ হইবে। ১৬০ ৷ চক্ষু ফোলা-চক্ষু ফুলিলে ও লাল হইলে সেওডার ডাল ছাল ফেলিয়া চন্দনের ন্যায় ঘষিয়া চক্ষের চারিদিকে প্ৰলেপ দিলে সত্বরে আবে।াগ্য হইবে । ১৬১ ৷ ছুল ( ছলম)-তামাক পাতা ভিজান জলে হরিতাল পিষিয়া উহা ঢুলীতে মালিশ করিলে আবে।াগ্য হইবে। ঝুল, নালিতার পুবাতন মুল ও শিঙ্গী মৎস্ত পোডাইয়া একত্রে চূৰ্ণ করতঃ ভেরেণ্ডার তলে মাখিয়া ঢুলীতে লাগাইলে আরোগ্য হইবে । উক্ত তৈল লাগাইবার পূর্বে আক্রান্ত স্তান চুলকাইয়া পরাকলা দ্বারা কিছু কালর্বাধিয়া বাখিতে হইবে, তৎপর ধৌত করত: পূর্বোক্ত ঔষধের প্রলেপ দিতে হইবে । ১৬২ ৷৷ তৃষ্ণ-আম ও জামের পাতার বা আটর শস্তের কাধ মধু মিশ্ৰিত করিয়া পান করিলে তৃষ্ণা ও বমন নিবারিত হয়।
