দশম পরিচ্ছেদ । *為を ১৬৯ ৷ পিপাসা-ডবের জলে কিছু ধনে ও মউৱী ভিজাইয়া কিয়াৎকাল ছাকিয়া পান করিলে উৎকট সুিপাসা নিবৃত্তি হইবে। ধনে, মউত্নী, যষ্টিমধু’, কচি আমপাতা সম পরিমাণ লইযা গরম জলে কিছুকাল ভিজাইয়া রাখিবে । তৎপব শীতল হইলে উক্ত জল ছাকিয়া পান করিলে পিপাসার *ालुि श्रेंहद । So পৃষ্ঠ-ব্ৰণ—“কাচ। অবস্থাতেও ছোট গোয়ালে লতার পাতা নিজলা ৰাটিয়া প্রলেপ দিলে ( দিবসে দুইবার দিতে হইবে ) অতি সত্বরে পাকিয় আপনা হইতেই পৃষি নির্গত। হইবে। ফাটিয়া গেলে মুখের অংশ বাদ দিয়া আক্রান্ত স্থানে উক্ত প্ৰলেপ দিতে হইবে। झेशष्ठ छ्झे नक्षुःश्रे उद१; श्रुंद । ১৭১ ৷ পোড়ানারেঙ্গ-ডাকরঞ্চাব তৈল প্রস্তুত করতঃ দুই তিন দিবস প্রয়োগ कदि८लरें ऊाहन्ना श्रुँटद । ১৭২ ৷ প্ৰমেহত-তেলা-কু চেব মুল ( আগ ও গোড়া ত্যাগ করিয়া ) মধ্যভাগ লাইবে । এইরূপ সাত খণ্ড মূল বাটিয়া এক পোয়৷ দুগ্ধের সহিত ক্ৰমে ৩ দিবস পান করিলে Z ठाहaा रुशेहद । কাশীব চিনির সহিত কিঞ্চিৎ পরিমাণ কৃষ্ণজিরা সেবন কবিত; প্রচুর পরিমাণে জল পান। করিবে। ইহাতেও প্রস্রাব হইয়া রোগ দুব হইবে। কিঞ্চিৎ কাশীর চিনিক্সে, ৫ ফোেট। ঘৃতকুমাৰীৰ আঠা মিশ্ৰিত করিযী সেবন করিলে মেহ अटूडि (ताcoद्ध विशष ४० अभ श् । হরিদ্রাচুর্ণ, মধু ও আমলকীর রস একত্র মিশ্রিত করতঃ পান করিলে সর্বপ্রকার প্রমেহ ऊब्रिश श् | ” ১৭৩ ৷ প্ৰস্ৰাবীবদ্ধতা-পাণব কুচিৰ পাতা বাটিয়া নাভিমূলে প্রলেপ দিলে 7यास श्द । পিল্পলিচুৰ্ণ ষাডের চোনার সহিত মিশ্ৰিত করিয়া প্রস্রাবদ্বারের উপরে চতুর্দিকে প্রলেপ দিবে। কিন্তু যাহাতে মূত্র নালীতে না লাগে সে বিষয়ে বিশেষ সাবধান হইতে হইবে। ওলাউঠার ‘‘কিম্বা অন্যকারণে প্রস্রাব নিৰ্গত না হইলে এই প্রলেপে কয়েক মিনিটের মধ্যেই প্রস্রাব হইবে। চনা যত বয়স্ক ঘাড়ের হইবে তত সত্বরে প্রস্রাব হইবে। ১৭:৪। প্লীহা-গােঁড়া লেবুর রস একটী তাম্রপাত্রে রাখিয়া তাহাতে কডি, লোহা এবং লবণ দিয়া তিন দিবস রাখিয়া দিবে। তৎপরে উক্ত লেবুব রস অৰ্দ্ধ ছটাক পরিমাণ প্রত্যুষে {{খালি পেটে খাইতে দিবে। খাইবামাত্র পেটে অত্যন্ত উদ্বেগ হইবে। খাওয়ার পর চিড়া কিম্বা চাউল চিবাইতে দিবে। এই ঔষধ, কিয়ৎ পরিমাণে পেটে থাকিলেও প্লীহা যত ৰূড়
