\o 3 Neger | भूखन्न चारश्रक्रिल ७ङ्गश् २००४ रुझेटङ २०२८ 4द९ अञ्च७१ (acid reaction ) বিশিষ্ট । শীত এবং বর্ষাকালে প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পাইয়া থাকে। কিন্তু গ্ৰীষ্মকালে সচরাচর প্রায় / ১ সেরের অধিক প্রস্রাব হয় না । আপেক্ষিক গুরুত্ব ১০১৫ এর নিম্নে হইলে প্রস্রাবে অ্যালকুমিন আছে কিনা দেখা আবশ্যক এবং ১০২৫-এর উৰ্দ্ধে হইলে প্রস্রাবে চিনি আছে কিনা দেখা কৰ্ত্তব্য। বহুমূত্র এবং হিষ্টিরিয়া রোগে সাধারণতঃ অধিক প্রস্রাব হইয়া থাকে। জর ও অ্যালকুমিনুরিয়া প্রভৃতি রোগে এবং মূত্রাশয়ের প্রদাহ হইলে প্রস্রাবের পরিমাণ হ্রাস হইয়া থাকে। স্বাভাবিক প্রস্রাব ঈষৎ পীতবর্ণ। প্রস্রাবে পিত্তাধিক্য হইলে প্রস্রাবের রং কটা-পীতবর্ণ। প্রস্রাবে রক্তের ভাগ থাকিলে ঘোর কটাবর্ণ হয় এবং পূয থাকিলে ঘোলাটে রং হয়। স্বাভাবিক মূত্র রাখিয়া দিলে উহার পরিবর্তন চিহ্ন লক্ষিত হয়, কিন্তু রোগ হইলে VS35°i 32g R1 ) (১) প্রস্রাবের দৈনিক পরিমাণ নির্ণয়—একজন রোগী BBBSDD DBBBD BKD YBD DDS DDBBBD DDBDBBD DDD কোন একটা নিৰ্দিষ্ট সময়ে প্রস্রাব করিয়া তাহা ফেলিয়া দিবে এবং উক্ত সময় হইতে তৎপর দিবস ঠিক সেই নিৰ্দিষ্ট সময় পৰ্য্যন্ত যত প্ৰস্রাব করিবে তাহ রাখিয়া দিতে হইবে। এই প্ৰস্ৰাব মাপিলেই দৈনিক পরিমাণ নিদিষ্ট হইবে। (২) অ্যালবুমেন ও ফসফেট পরীক্ষাপ্রণালী-একটা লম্বা টেষ্ট টিউবের ( test-tube) তিন ভাগ (তুর্থ অংশ) মুত্র দ্বারা পূর্ণ করতঃ YY YYDBD DBD D DB SBYi iLZ BB DO LDLBD তাতাইবে যাহাতে কেবল উপরের অংশ উষ্ণ হইতে পারে। প্রস্রাব ফুটিয়া আসিবার পূর্বে উহা সাদা ঘোলাটে রং হইলে অ্যালবুমেন কিম্বা
