ভারতী (জ্যৈষ্ঠ, ১৩০৫ )-“* * আমাদের দেশের বহুবিস্তৃত একান্নবৰ্ত্তী পরিবারে রোগেরও প্রাদুর্ভাব যথেষ্ট এবং শুশ্রুষারও অভাব নাই। বরং অতি শুশ্লষায় রোগী বিপন্ন হইয়া পড়ে। এবং आयोश्tव्र একান্ত চেষ্টা ও উদ্বেগ বশতঃই শুশ্রুষার ফর্ম অনেক সময় বিপরীত হয়। রোগীর সুখস্বাস্থ্যবিধান কেবলমাত্ৰ ইচ্ছা ও প্ৰয়াসের দ্বারা হয় না,-সেজন্য শিক্ষা ও অভ্যাসের প্রয়োজন আছে। তাহা ছাড়া রোগীয় পরিচর্য্যায় সুপ্ৰণালীবদ্ধ নিয়মপালন বড়ই আবশ্যক। -রুগ্নকক্ষে প্ৰবেশ অবারিত, কথাবাৰ্ত্তা অসংযত, এবং সমস্তই বিধিব্যবস্থাহীন DB BB DS S SD DBDDS DBBDBB TBD BDBBDBDS DDD DDBDD প্ৰকৃতিবিরুদ্ধ, এবং চারিদিক হইতে আত্মীয়জনোচিত হৃদয়োচ্ছিাসপ্রকাশের সমস্ত পথ খুলিয়া রাখিতে গিয়া বিধি ব্যবস্থার নিয়ম সংযমে সম্পূর্ণ ঢিলা দিতে হয়। এই কারণে সমালোচ্য গ্ৰন্থখানি আমাদের দেশে মহোপকাৰী বলিয়া বোধ করি। গ্ৰন্থকার উপযুক্ত গ্ৰন্থ এবং সুচিকিৎসক বন্ধুর সাহায্যে এই পুস্তকখানি রচনা করিয়াছেন। তঁহার ভাষা সরল এবং যথাসম্ভব পরিভাষাবর্জিত; ডাক্তারী সম্বন্ধে বিশেষ জ্ঞানবিহীন পাঠক পাঠিকাদের পক্ষে এ গ্ৰন্থখানি উপাদেয়। কিন্তু কেবলমাত্ৰ পাঠদ্বারা অল্পই ফললাভ হইবে, শিক্ষা এবং চৰ্চা চাই। বালিকা মাত্রেরই এই গ্ৰন্থ স্কুলপাঠ্য এবং পরীক্ষার विवश श्७श ठठि। छेदक्ष अश्वों, * বাধা, পুণ্টিশ দেওয়া, পথ্য প্ৰস্তুত করা, রোগীর অবস্থা লিপিবদ্ধ করিয়া রাখা, সংক্রামক রোগাদিতে মারীবীজনাশক গুপায়াদির সহিত সুপরিচিত হওয়া, এ সমস্তই স্ত্রী-শিক্ষার অবশ্য-নির্দিষ্ট অঙ্গরূপে প্রচলিত হওয়া কৰ্ত্তব্য। আজকাল দুরূহ। শিক্ষাপ্রণালী, পরীক্ষা-প্রতিযোগিতা এবং জীবিকা চেষ্টায়
