প্ৰথম পরিচ্ছেদ । wOYO করিবে এবং তুলা জড়ান ভাগ ঔষধে ডুবাইয়। রোগীর গলার ভিতরে আলজিভের চারি পাশে উত্তমরূপে নাডিয়া চড়িয়া দিতে হইবে। এক তুলি একাধিক বার ব্যবহার করিবে না । একবার ব্যবহৃত হইলে সেই তুলি পুনরায় ঔষধে ডুবাইবে না। গলার ভিতরে ঔষধ দিবার সময় রোগীকে এমনভাবে ই করিতে বলিবে যেন তাহার জিহবা মুখের ভিতর থাকে। হঁয়া করিবার সময় জিহবা বাহির করিয়া দিলে গলার ভিতর কিছুই দেখা যাইবে না। ইহাতে ঔষধ দিবার পক্ষে ব্যাঘাত জন্মে। রোগী স্বাভাবিক ভাবে হা করিবে এবং যিনি ঔষধ প্ৰদান করিবেন, তিনি একখানা চামচ লইয়া তন্দ্বারা জিভাখানা চাপিয়া ধরিবেন, এ সময়ে যেন রোগী জিহবা আড়ষ্ট করিয়া না রাখে। সচরাচর আঙ্গুল দিয়া চাপিয়া ধরিলে চামচের কাজ চলিতে পারে। রোগীকে ‘এ’ ‘এ’ শব্দ করিতে বলিবে, তাহা হইলেই অনায়াসে চামচ কিম্বা অঙ্গুলি দ্বারা চাপিয়া ধরিবার। কাৰ্য্য সম্পন্ন হইবে এবং গলার ভিতর বেশ পরিষ্কাররূপে দেখিতে পারা যাইবে। ( ১০ ) চক্ষে ঔষধ প্ৰদান-চক্ষের ভিতরে ধাবন (Lotion) দিতে হইলে একটা নূতন পাখের কলমের অগ্রভাগ এক অঙ্গুলি পরিমাণ টেবুচা করিয়া কাটিবে। উক্ত কলমের অগ্রভাগ ‘লোশনে ডুবাইলেই ঔষধ উহাতে উঠিবে। ঐ ঔষধ চক্ষের ভিতরে ফোটা ফোটা করিয়া দিবে। সুবিধা হইলে "ড়পার ( Dropper) যন্ত্রে করিয়া ঔষধ দেওয়াই (শ্ৰী-পৰ্ব সঙ্গত। ডুপারের’ ( ৪ নং চিত্র) উপরিভাগ অর্থাৎ রবারের অংশ তর্জনী এবং বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠস্বারা চাপিয়া ক্ৰমে 'লোশনে ডুবাইবে, তৎপরে চাপ ছাড়িয়া দিলেই নিম্নভাগে অর্থাৎ কাচ নিৰ্ম্মিত অংশ ঔষ্ণু 8 न5 एि । Ο
