পাতা:শুশ্রূষা - শ্যামাচরণ দে.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

包b” V3 | করিয়া লইবে । পোস্তর টেড়ী দেখিতে অনেকটা ডালিমের ন্যায়। উহা দুই প্রকার, দেশী ও টাকিশ । টাকিশ ঢেঁড়ী ঠিক ডালিমের ন্যায় DB DSS S BBB BDBBDB DDD DBDBD DS OYY DOD BBBDB DDD হয়। টার্কিশ ঢেড়ী একটার অধিক দিবার প্রয়োজন হয় না, অধিক বড় হইলে আধখানা দিলেও চলিতে পারে। পোন্তর চেড়ী হইতে আফিং প্ৰস্তুত হয়, এজন্য আফিং এর লাইসেন্স প্ৰাপ্ত দোকান ভিন্ন অন্য কোথাও टश् १७क्षा शांश ना । (৫) বালি সেক-খই কিম্বা ছোলা ভাজিবার সময় যেরূপে বালি উত্তপ্ত করিতে হয়, সেইরূপে বালি ভাজিয়া একটা কাপড়ের থলিতে পুরিয়া বেদনাস্থানে স্থাপন করিবে। যে স্থান ব্যাপিয়া সেক দিতে হইবে, থলিয়াটা তদপেক্ষা ৩/৪ অঙ্গুলি বড় করিয়া প্ৰস্তুত করিবে। ভিতরে বালি পুরিয়া থলির মুখ উত্তমরূপে বাধিয়া দিবে, নতুবা হঠাৎ খুলিয়া গেলে বিপদ ঘটিবার সম্ভাবনা । (৬) ভূসির সেক-গমের ভূসি উপরোক্ত রূপে ভাজিয়া থলির ভিতরে পুরিয়া ব্যবহার করিতে হইবে। ভূসি ভাজিবার সময় যাহাতে পুড়িয়া না যায়, সে বিষয়ে বিশেষ দৃষ্টি রাখিতে হইবে। বালি অথবা ভূসির সেক দিতে হইলে বার বার বদলাইবার প্রয়োজন হয় না। এক বার গরম করিয়া দিলে উহ্য অনেকক্ষণ উষ্ণ থাকে এবং এক সময়ে এক বারের अधिक tिड श् मां । (৭) আকন্দের সেক-বেদনাস্থানে পুলািতন ঘূত মালিশ করতঃ আকন্দের পাতা অগ্নিসন্তাপে উত্তপ্ত করিয়া উক্ত স্থান ঢাকিয়া দিতে হইবে । কখন কখন আকন্দ-পত্রে দ্বত মাখাইয়া উহা অগ্নিতাপে উষ্ণ করতঃ বেদনাস্থানে প্রয়োগ করা যায়। কাশ রোগে সাধারণতঃ এইরূপ cनक बिांद्र थांकन श् ।