Srps SS গিয়াছিলাম, আজ তাহার সেই মূর্তি স্মরণ কবিয়া আমার অত্যন্ত ব্যথার' সহিত কেবলি মনে হইতে লাগিল, তত বড় আগুনকে ফু দিয়া নিভানো যায না বলিয়াই আজ পাবেব ছেলেকে ছেলে কল্পনা করার ছেলেখেলা দিয বাজলক্ষ্মীব বুকের তৃষ্ণ কিছুতেই মিটিতেছে না। তাই আজ একমাত্র বন্ধুষ্ট তাহাব কাছে পর্যাপ্ত নয়, আজি দুনিযাব যেখানে যত ছেলে আছে, সকলেব সুখ দুঃখই তাহাব হৃদযকে আলোডিত কবিয়াছে। বর্ধমানে ভদ্রলোক নামিযা গে’লন, রাজলক্ষ্মী অনেকক্ষণ নীরবে বসিফা বহিল। আমি জানালা হইতে দৃষ্টি সবাইযা লষ্টয জিজ্ঞাসা কবিলাম, এই কান্নাটা কাব কল্যাণে হলো ? সবলা, না তাব মায়েব ? বাজলক্ষ্মী মুখ তুলিযা কহিল, তুমি বুঝি এতক্ষণ আমাদেৰ কথা শুনছিলে ? বলিলাম, কাজে কাজেই । মানুষ নিজে কথা না কইলেই পাবেব কথা তার কানে এসে ঢোকে। সংসাবে কম কথার লোকোব জন্যে ভগবান এই শাস্তিব সৃষ্টি ক’বৈ রেখেছেন। ফাকি দেবার যে নেই। সে যাক, কিন্তু চোখের জল কাও জন্যে ঝরেছিল, শুনতে পাইনে ? বাজলক্ষ্মী কহিল, আমার চোখেব জল কার জন্যে ঝরে, শুনে তোমাৰ ठ्ठलांछ cन्झे ! কহিলাম, লাভের আশা কবিনে - শুধু লোকসান বঁচিয়ে চলতে পারলেই বঁচি । সবল কিংবা তাহাধি মাযেৰ জন্যে যত ইচ্ছে চোখেব জল ঝরুক, আমাৰ আপত্তি নেই, কিন্তু তাৰ বাপের জন্যে করাটা আমি পছন্দ করিনে রাজলক্ষ্মী শুধু একটা ‘হু” বলিযাই জানালার বাহিরে চাহিব দেখিতে লাগিল । মনে কবিয়াছিলাম, এমন একটা রসিকতা নিস্ফল হইবে না । ইহা অনেক নিকদ্ধ উৎসের বাধা মুক্ত করিয়া দিবে। কিন্তু সে ত হইলই না, বরঞ্চ যদি বা সে এতক্ষণ এই দিকেই চাহিয়াছিল, রসিকতা শুনিয়া আব একদিকে মুখ ফিরাইয়া বসিল। কিন্তু বহুক্ষণ মৌন ছিলাম-কথা কহিবার জন্য ভিতরে ভিতরে একটা
