a এ গাড়ীতে আরও জন পাঁচ-ছয় স্ত্রী-পুরুষ ছিল, তাহারা একবাক্যে উহার পাষণ্ড স্বামীর নিন্দ করা ছাড়া আমার বা রোগীণীর কোন সাহায্যই করিল না। পাঞ্জাবী ডাক্তারের শিক্ষামত উভয়কেই ঔষধ দিলাম, শিশু-দুটাকে স্থানান্তরিত করিবার চেষ্টা করিলাম, কিন্তু কাহাকেও তাঁহাদের ভার লাইতে স্বীকার করাইতে পারিলাম না । সকাল নাগাত আর একটা ছেলের ভেদ-বমি সুরু হইল, ওদিকে সতীশ ভরদ্বাজের অবস্থা উত্তরোত্তর মন্দ হইয়াই আসিতেছে। বহু সাধ্যসাধনায় একজনকে পাঠাইলাম সঁইথিয়া ষ্টেশনে পাঞ্জাবী ডাক্তারকে খবর দিতে । সে সন্ধ্যা নাগাত ফিরিয়া আসিয়া জানাইল, তিনি আর কোথাও গিয়াছেন রোগী দেখিতে । আমার সবচেয়ে মুস্কিল হইয়াছিল সঙ্গে টাকা ছিল না । নিজে ত কাল হইতে উপবাসে আছি। নিদ্রা নাই, বিশ্রাম নাই, কিন্তু সে না হয় হইল, কিন্তু জল না খাইয়া বঁচি কিরূপে ? সুমুখেব খাদের জল ব্যবহার করিতে সকলকেই নিষেধ করিয়া দিলাম, কিন্তু কেহই কথা শুনিল না । BBB BDDBBBuD uTDDBDS LL DDDD DDD S DBDD BBD SBBBB DBuBDB D কিছুদূবে গ্রামের মধ্যে জল ছিল। কিন্তু যায় কে ? তাহারা মরিতে পাবে, কিন্তু বিনা পয়সায় এই ব্যর্থ কাজ করিতে রাজী নয় । এমনি করিয়া ইহাদের সঙ্গে এই ট্রাকের উপরেই আমাকে দুই-দিন তিন-রাত্রি বাস করিতে হইল । কাহাকেও বঁাচাইতে পারিলাম 'না, সবকয়টাই মরিল, কিন্তু মরাটাই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ব্যাপার নয়। মানুষ জন্মাইলেই মরে, কেহ দু’দিন আগে, কেহ দু’দিন পরে-এ আমি সহজ এবং অত্যন্ত অনায়াসে বুঝিতে পারি। বরঞ্চ ইহাই ভাবিয়া পাই না এই মোটা কথা বুঝিবার জন্য এত শাস্ত্রালোচনা, এত বৈরাগ্য-সাধনা, এত প্ৰকাবের তত্ত্ববিচারের প্রয়োজন হয় মানুষের কিসের জন্য ! সুতরাং মানুষের মরণ আমাকে বড় আঘাত করে না, করে মনুষ্যত্বের মরণ দেখিলে ५a 6शन अभि अश्लेिgङछे °ाब्रेि मा । পরদিন সকালে ভরদ্বাজের দেহত্যাগ হইল। লোকাভাবে দাহ করা: গেল না, মা ধরিত্রী তাঁহাকে কোলে স্থান দিলেন।
