শ্ৰীকৃষ্ণকীর্তন পুথির লিপিকাল ه الري উল্লিখিত হইয়াছে, তাহাতে ব্যবহৃত আকারের হ্যায় ; কেবল অক্ষরের বাম দিকের ত্রিকোণ গোল হইয়া গিয়াছে। “৯” একবার মাত্র ব্যবহৃত হইয়াছে, “কৃষ্ণকীর্তনে” প্রত্যেক কবিতার পূৰ্ব্বে এক একটি সংস্কৃত বচন আছে। এইরূপ একটি ংস্কৃত বচনে “প্রকৃ৯প্তাং” শব্দে ৯-র ব্যবহার দেখিতে পাওয়া যায়, পঃ ১২৫, পৃঃ ২, পং ২। ' * 穩 (খ ) ব্যঞ্জনবর্ণ ১ । ক-বর্গ অ ! “ক” দুই প্রকারের দেখিতে નાડો যায়। উভয় প্রকারের সহিতই বৰ্ত্তমান অক্ষরের আকারের সাদৃশু আছে। প্রথম প্রকারের “ক” “ফ”এর ন্যায়, *করে° পঃ ৫, পৃঃ ১, পং ৬, “কাহাঞি", ৫।১৮। দ্বিতীয় প্রকারের “ক” প্রাচীন বা আধুনিক বর্ণমালায় সাধারণতঃ দেখিতে পাওয়া যায় না, “রতিরস কাম দোহনী" গঠ৮। আ । “খ” একই প্রকারের, ইহা আকারে প্রাচীন, ইহা দেবপাড়া গ্রামে আবিস্কৃত বিজয়সেনদেবের শিলালিপিতে ব্যবহৃত অক্ষরের আকারের দ্যায় ১ । এই আকারে অক্ষরের বামভাগ যেখানে দক্ষিণ ভাগে যুক্ত হইয়াছে, সেই স্থানে বামভাগের নিম্নদেশ গোলাকৃতি এবং বাম ভাগের নিম্নদেশ কিঞ্চিৎ উদ্ধে উঠিয়৷ দক্ষিণ ভাগের সইত মিলিত হইয়াছে । আধুনিক আকারে বাম ভাগের নিম্নদেশ আরও নীচে নামিয়া দক্ষিণ ভাগের সহিত মিলিত হয় । ই। “গ” খৃষ্টায়ু দ্বাদশ শতাব্দী হইতেই বৰ্ত্তমান আকার ধারণ করিয়াছেই । ঈ । “ঘ”এর আকার প্রাচীন, ইহা দেবপাড়ার শিলালিপি ও কমেীলির তাম্রশাসনে ব্যবহৃত অক্ষরের স্থায় । ইহাতে অক্ষরের বাম ভাগের নিম্নদেশ কিঞ্চিৎ উদ্ধে উঠিয় তবে দক্ষিণ ভাগের সহিত মিলিত হইয়াছেও । উ। “ঞ"র স্তায় “উ” স্বতন্ত্র দেখিতে পাওয়া যায় না । কেবল যুক্তক্ষরে 2 l Epigraphia Indica Vol. I, pp. 307-11 ; Indische Palaeographie, Tafel v, Col. xviii. II. & Memoir's of the Asiatic Society of Bengal, Vol. iii, p. 109, pl. xxviii. o lndische Palaeographie, Cols. хvёі~xіх.
পাতা:শ্রীকৃষ্ণকীর্তন-বড়ুচণ্ডীদাস.djvu/৬৫
অবয়ব