জীনন্দালয়-গমনম । , S&తీ সখি ভবদবলোকজাতহৰ্ষং সপদি স চম্পকমালয় বটুস্তং । সুথিনমকৃত যত্তদিঙ্গিতজ্ঞ ভবসি ন বেতু্যদিত্যাহ সা স্বসখ্যা ॥ ৪৬ ৷ অধুনা তুঙ্গৰিষ্ঠ রাধিকাং পরিহসতি। হে সখি ! ভবদালোকনেন জাতহৰ্ষং তং স্ত্রীকৃষ্ণং বটু মধুমঙ্গল শ্চম্পকপুপন্ত মালয়া যৎ সুধীনং অকৃত তস্ত ইঙ্গিতজ্ঞ শুং ভবসি ন বা তেন যৎস্থচিত্তং তদ্বুদ্ধং নবেত্যথ ইতি স্বসখ্যা তুঙ্গবিস্কয়া উদিত৷ সারাধ। আহ ॥ ৪৬ ৷ যেন কত অনুরাগের করুণ কাহিনী জানাইয় গেলেন। শ্ৰীকৃষ্ণ তাহা । বুঝিতে পারিয়া প্রেমাবেশে স্তব্ধ হইলেন । কিঞ্চিৎ প্রকৃতিস্থ হইয় চাহিয়া দেখিলেন—প্রাণ-প্রিয়তম সঙ্গিনীগণের সহিত তখন পুরদ্বারের নিকটে চলিয়া গিয়াছেন । আমরি । যতক্ষণ র্তাহীদের নিতম্ব দু্যতি নয়নগোচর হইতে লাগিল, হৃদয়ের সমস্ত আকাঙ্ক্ষা লইয়f শ্ৰীকৃষ্ণু ততক্ষণ স্বীয় পিপাসু-নয়নদুটকে সেই অনুপম দ্যুতি প্রবাহে নিমজ্জিত করিয়া অবস্থান করিতে লাগিলেন । দেখিতে দেখিতে বরতমু ব্রজসুন্দরীগণ দ্বার অতিক্রম করিয়া পুরমধ্যে প্রবেশীিরিলেন এবং প্রবেশ করিয়াই মস্তকের অবগুণ্ঠন ঈষৎ উন্মোচন করিলেন ॥৪৫, তুঙ্গবিদ্যা হাসিতে হাসিতে ব্যঙ্গস্বরে শ্রীরাধাকে কহিলেন“প্রিয়ুসখি ! আসিবার কালে বোধ হয় দেখিয় থাকিবে, তোমার অপূর্ব লাবণ্য-মাখান রূপ-মাধুর্য দেখিয়া নাগরবর শ্ৰীকৃষ্ণ যখন হর্ষৱেশে বিহবল হন, তখন বটু মধুমঙ্গল প্রফুল্প চম্পকপুষ্পের মালা র্তাহার প্রিয়সখার বক্ষস্পর্শ করিয়া তাহাকে সুখী করিয়াছিলেন। তুমি বটুর সে ইঙ্গিত বুঝিয়াছ কি ? বটু যেন তাহাতে প্রকাশ করিলেন“সখে। আশ্বস্ত হও । এই চম্পকমালার স্থায় কনকলতা ঐরাধ অচিরেই তোমার তমাল-তমুর শোভা বৰ্দ্ধন করিবে " ॥৪৬ ,
