86Ն- यैङ्कक्षसोबनाभूङम् । নিশ্চিকু্যরাধক্ৰয়থে গতহিয়ে নীভ্যান্তভোহঙ্গাঙ্কপি সাধু পস্থশু ॥২৩৷৷ অহো করাবজুলয়ঃ পদদ্বয়ং নেত্রে কপোলাবলিকং শ্রীর্তী অপি । অঙ্গণি সৰ্ব্বনি হয়েরিবাভবন नifडछटैडकंडिद क*-निश्वनः ॥२8॥ -** হে রাধে। তব করাদি সৰ্ব্বাণাস্কাণি হয়েরিবাভবন কিন্তু এক স্তব কণ্ঠস্বনে ন অভিস্ততে ॥২৪। শ্রীরাধার অনুরূপ কণ্ঠস্বর শ্রবণ করিয়া সখীগণের অস্তরণকাশ হইতে সংশয়-মেঘ আন্তৰ্হিত হইয় গেল । তাহার। তখন গ্ৰীকৃষ্ণকে র্তাহীদের প্রিয়সর্থী শ্রীরাধা বলিয়। নিশ্চয় করিলেন এবং উল্লাসব্যস্তচিত্তে সকলেই তাহার সমীপবৰ্ত্তিনী হইয়া ভাস্থাকে অন্যত্র লইয়া গিয়া বেষ্টন করিয়া দাড়াইলেন । লজ-সঙ্কোচ কিছুমাত্র রহিল না । আপনাদের প্রিয়সখী মনে করিয়া কেছ হস্তে হস্ত প্রদান করিলেন, কেহ বা স্কন্ধে হস্ত প্রদান করিলেন, এইরূপ রীতি অনুসারে তাহার &ত্যেক অঙ্গই ভাল করিয়া স্পর্শ করিতে লাগিলেন ॥২৩ যিনি কর-কমল স্পর্শ করিলেন, তিনি বলিতে লাগিলেন—“আহে। কি আশ্চৰ্য্য ! এই কর, গ্রীকৃষ্ণের স্বায়ই হইয়াছে।” যিনি করাঙ্গুলি স্পর্শ করিলেন, তিনি বলিঙ্গেন—“সখীর অঙ্গুলিগুলিও ষে ঠিক কৃষ্ণেরই মত দেখিতেছি । কি আশ্চর্য্য !” এইরূপ পদদ্বয়, নেত্রদ্বয়, কপোল, ললাট, কর্ণ প্রভৃতি যিনি যে অঙ্গ স্পর্শ করিলেন, তিনিই বলিতে লাগিলেন—“আহে । ইহা শ্ৰীকৃষ্ণের মতই হইয়াছে । অনস্তুর তাঁহার বিস্ময় সহকারে কছিলেন—“সখে । রাধে । ভোমার সকল অঙ্গই স্ত্রীকৃষ্ণের অনুরূপ দেখিতেছি, কিন্তু তোমার একমাত্র কণ্ঠস্বর কেবল পূৰ্ব্ববৎ রহিয়াছে কেন ? ॥২৪৷৷ -
