পাতা:শ্রীগৌর-উপদেশামৃত (প্রথম খণ্ড) -মধুসূদন দাস অধিকারী.pdf/৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कीदृशीश ठ१igगभiभूठ । নিৰ্গলিত হইলে যে কি অপূৰ্ব মহামধুর-কি অনন্ত গুণসম্পন্ন হয়, তাহা কে বলিতে পারে?-কে বলিতে পারে, তাহার মহিমামাধুরী কিরূপ অদ্ভুত। . . আবার যিনি ভক্তি লক্ষণ স্বরূপ শ্ৰীকৃষ্ণের তত্ত্ব বা তদ্ধৰ্ম্মের কিঞ্চিৎমাত্ৰও প্ৰকাশ করেন তিনিই গুরুস্বরূপে নিরন্তর পূজনীয়। যথা শ্লোক পাদস্য বক্তাপি যঃ পুজ্য স সদৈব হি। কিং পুনর্ভগব।দ্বিষ্ণো: স্বরূপং বিতনোতি যঃ ॥ শ্ৰীনারািদ পঞ্চরাত্ৰ । যিনি শ্ৰীকৃষ্ণতত্ত্ব ও তদ্ধৰ্ম্মাদিমাহাত্ম্য বিস্তার করেন। তঁহার কথা দূরে থাক, পাদমাত্ৰ শ্লোক বক্তাও গুরু বলিয়া নিরন্তর পূজার যোগ্য। তাই ভক্তপ্ৰাণ শ্ৰীগৌর ভগবান বিনয় সহকারে বলিলেন—“শ্ৰীপাদ ! একেই তো কৃষ্ণ কথা নিত্যশুদ্ধ সুনিৰ্ম্মল ; তাহাতে আবার ভক্তের বর্ণনা । (যেমন তেমন ভক্ত নহেন-সৰ্ব্বজন পূজ্য বৈষ্ণব-সন্ন্যাসী-প্রেমের খনিপ্ৰেমময় শ্ৰীভগবানের অতি প্রিয় ভক্ত )। ভক্তের কবিত্ব ষোমনই হউক, তাহাতে শ্ৰীকৃষ্ণ সৰ্ব্বথা প্ৰীতি লাভ করিয়া থাকেন। যে হেতু মুখে বদতি বিষ্ণায় ধীরে বদতি বিষ্ণবে। উভয়োস্তু সমং পুণ্যং ভাবগ্ৰাহী জনাৰ্দনঃ ॥ শ্ৰীবিষ্ণুর প্রণাম কালে মুর্থব্যক্তি “বিষ্ণায় নমঃ” বলে এবং পণ্ডিত ব্যক্তি “বিষ্ণবে নম” বলিয়া থাকে । কিন্তু ইহাতে উভয়েরই সমান পুণ্য, কেননা ভগবান ভাবগ্রাহী। তিনি ভক্তের শ্ৰীমুখোক্তির বর্ণগত বা শব্দগত দোষ লক্ষ্য DD DBSBBYB DDB BDBB DBDu BDDBDBBD gBBDD S BgD DDDS 可可q夺一 “ইহাতে যে দোষ দেখে তাহার সে দোষ । ভক্তের বর্ণনা মাত্রে কৃষ্ণের সন্তোষ ৷ অতএব তোমার যে প্রেমের বর্ণন । ইহা দৃষিবেক কোন সাহসিক জন ৷ ঠাকুরের এই বিনয় মধুর বাক্যে শ্ৰীঈশ্বর পুরীর সর্বশরীর যেন অমৃতসিক্ত হইল। সাৱিক ভাবাবেশে হৃদয় প্লাবিয়া প্রেমানন্দের উচ্ছাস বহিল। পুরী প্রেম গদগদকণ্ঠে পুনরায় বলিলেন—যেখানে দোষ থাকে তুমি অবগু তাহ বলিবে ।” ইহার পর একদিন গ্ৰন্থপাঠের সময় প্ৰভু একটী শ্লোকের ধাতু লাগে না ;