জীচৈতন্যচন্দ্রোদয় নাটক । $so ঞে যেন কহিতে লাগিল ৷ শুন মহাশয় আমি দেখিমুস্বপন চৈতন্য গোসাঞি মোরে কহিল বচন । মোর লোকে বন্দী করি রাখিলি অজ্ঞান। শীঘু ছাড়ি দেহু নহে বধিব পরাণ ॥ এত বলি ভয়ঙ্কর সিশহ মূৰ্ত্তি হঞ । মোর বক্ষে বসি গেলা নথাঘাত দিয়া। তুমি মোর অপরাধ ক্ষম মহাশয় । ধনে কাৰ্য্য নাহি সুখে করন্থ বিজয় ॥ স্নান পান ভোজন করছ শীঘু যাঞ্চ । প্রাতঃকালে সুথে যাবে সভা সঙ্গে লঞ্চ৷ দুই দীপ ধারী প্রতি কহিল সত্বর । যথা আছে ইহার পুত্ৰাদি পরিকর । সেই স্থানে রাথ লৈয়। দিপিকা ধরিঞা। প্রণাম করিয়া সেনে দিল পাঠাইয়া । সকল বৈষ্ণব আছে পথ পানে চাঞ।। হেন কালে সেন আইল৷ হাসিয়া হাসিয়৷ তারে দেথি সভার আনন্দ উপজিল । অদ্বৈতাদি রাত্র্যে সব স্নান পান কৈল । এই মতে কখন কখন কষ্ট হয় । সেহ কষ্ট নাহি পান চৈতন্য কৃপায় ৷ বৈদেশিক কহে কহু চৈতন্য করুণ। ঐশ্বয্য প্রভাব তার কে করে গণনা । গন্ধৰ্ব বলেন ভাই কোথা হৈতে তুমি। বৈদেশিক কৃছে উত্তরাঢ়ে থাকি আমি ৷ খণ্ডবাসী নরহরি দাস আদি সভে । মোরে পাঠাইয়া দিল কার্মের গৌরবে । কবে শিবানন্দ যাব নীলাচল পরে। তার স্থানে য়াই এই বার্তা জানিবারে ৷ গন্ধৰ্ব বলেন তুমি ইহাকর স্থিতি । আমি শিবানন্দ ইনে যাইব সম্প্রতি । অদ্বৈত গোসাঞি প্রভূ, ไน সাক্ষাৎ ঈশ্বর। তাহারনিকটে তুমিসুখে বাস কর ।
