মণিপুরের উদ্ধার । , S8
- = প্রিয় রাধাকুণ্ডে বাস করেন, ও তঁাহার চরিত্রে তিনি ভুবনের আরাধ্যা
- H 1 3 *晶
গঙ্গানারায়ণের রাধারমণ ঠাকুর, শুনিতে পাই এখন গাম্ভীলার * নিকট বালুচরে গোকুলানন্দ গোস্বামীর গৃহে আছেন । আমাদের আর অধিক কিছু বলিবার নাই । ঠাকুর মহাশয়ের বংশীয় আর কেহ নাই। একটী বিধবা স্ত্রীলোক ছিলেন, তিনিও কয়েক বৎসর হইল সংগোপন হইয়াছেন। কাৰ্ত্তিক কৃষ্ণা-পঞ্চমীতে এখন খেতরীতে মেলা হইয়া থাকে। বহুতর বৈষ্ণব? সেখানে क्षोंश् ब्रा थांकन । ঠাকুর মহাশয়ের পরিবার অতি বৃহৎ। রাজসাহী, মালদহ, বহরমপুর রঙ্গপুর, পাবনা, প্রভৃতি স্থান ঠাকুর মহাশয় উদ্ধার করিয়াছিলেন। অধিক কি মণিপুরের রাজারা তাহার পরিবার। ইহারা পূর্বে যাহাঁই থাকুন, ঠাকুর মহাশয়ের পূর্বে ইহারা বর্বরজাতি মধ্যে পরিগণিত। ছিলেন। এখন শ্ৰীগৌরাঙ্গ সে দেশের উপাস্য-দেবতা, আর ঠাকুর মহাশয়ের নাম করিলেই সকলে প্ৰণাম করেন। খেতরির মেলাতে এখনও বিশ পঁচিশ সহস্ৰ লোক সমবেত হইয়া ঠাকুর মহাশয়ের গুণ-কীৰ্ত্তন করিয়া । ] // থাকেন। হে পাঠক! একবার সেখানে যাইয়া স্থানটী দেখিয়া আসি - বেন, আর যদি পারেন, তবে সেই স্থানের ধূলা অঙ্গে মাখিবেন । এই তিন শত বৎসর সহস্ৰ সহস্ৰ লোক, প্রতি বৎসর, খেতরি যাইয়া নক্কর গুণ-কীৰ্ত্তন করিতেছেন। নব্রু রাজকুমার থাকিলে কে তাহা করিত ? রামচন্দ্র ও শ্ৰীনিবাস”আচাৰ্য্য-প্রভুর সঙ্গোপনের পর, ঠাকুর মহাশয় অধিক কাল জীবিত ছিলেন না। তাহার প্রমাণ আচাৰ্য্য প্রভুর সাক্ষাৎ শিম্ভ ও উপরি উক্ত প্ৰভুগণের পার্ষদ বল্লভ দাসের পদে প্রকাশ, ৰখা - "প্ৰভু শ্ৰী আচাৰ্য্য, প্ৰভু শ্ৰীঠাকুর মহাশয়। রামচন্দ্ৰ কবিরাজ প্রেম ब्रघ्न-भुग्नः ॥ digitized at BRCIndia.com
