পাতা:শ্রীবৃহদ্ভাগবতামৃত.djvu/৩২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●९१ অম্বীয মহাভাগ সপ্তদ্বীপ পতি । অতুল বৈভব রাজ্য অনন্ত বিভূতি। হেন রাজ্য পদে তার নৈল বস্তুজ্ঞান । সকল দেখিল যেন স্বপন সমান ॥ কৃষ্ণ-বৈষ্ণবের সেবা কৈল নিরস্তর । জগৎ দেখিল যেন লোষ্ট্ররে পাথর ॥ কৃষ্ণ-পদযুগে মন কৈল নিয়োজনে । হরিগুণ বিনে আন না কহে বদনে ॥ করযুগে করে গৃহ মার্জন লেপনে । হরি-কথা বিনে আর না শুনে শ্রবণে । দুই চক্ষে দেখে সবে মুকুনা মন্দিরে । ভকত-শরীর লভে পরশে শরীরে ॥ গোবিনা-চরণ শ্ৰীত্যুলসী-আম্ৰাণ । তাহা বিনে নাসিকায় নালানিল আন ॥ মুকুন্দ নবেদ্য অন্নপান উপহার। তাহা বিনে রসনায় না সেবিল আর ॥ পদযুগে কৈল হবিক্ষেত্র পর্যটন। নিরবধি করে শিরে চরণ বন্দন ॥ গন্ধ মাল্য রাজবেশ দাস্যভাবে পরে । মুখ ভোগ-হেতু কিছু বিলাস না করে । নিরবধি উত্তমশ্লোকের গুণে মতি । ( ) কন্তু অন্ত চিত্তে না চিন্তিল নরপতি । তমু তার দণ্ড ভঙ্গ নচিল সংসারে । এক চক্রে ক্ষিতিতল শাসিল সকলে ॥ বিগ্র বৈষ্ণবের আজ্ঞা লঞা নিজ মাথে । তবে কৰ্ম্ম কবে রাজা হয়্যা সাবছিতে ॥ রাজসূয় অশ্বমেধ বহু যজ্ঞ করি । বিবিধ দক্ষিণ দিয়া তজিলা শ্ৰীহরি ॥ বশিষ্ঠ গৌতম আদি মুনিগণে আনি । নানা যজ্ঞ করিয়া ভজিলা চক্রপাণি ॥ বহুবিধ ধন রত্ব বিবিধ সস্তার । বহুবিধ অন্ন পান দিব্য উপহার ॥ দিব্য বেশ বসন ভূষণ অলঙ্কার। যার যজ্ঞে নর নারী গথ বর্ব আকার । কেবা সুর কেবা নর কেহ না চিনিল । যার যজ্ঞে দেবগণ স্বর্গ পাসরিল ॥ হরি-গুণ চরিত্র অমৃত পান করি । আনন্দে রছিল দেব স্বৰ্গ-পরিহরি। হেন মহাযজ্ঞ রাজা কৈলা শতে শতে। কত মহাদান পুণ্য কৈলা কত মতে ॥ ( ১ ) নিরবধি বৈঞ্চব জনের সংহতি ।" השחלזן"--

  1. येभढांनंबछ

কত কোটি মহারথ কত কোটি ঘোড় । কোটি কোটি গজ যেন পৰ্ব্বতের চুড়া। পশু বিত্ত স্বত দার অনন্ত ভাণ্ডার । এ সব দেখিল যেন বুদ্ধ,দ আকার । হেন ভাগবত অম্বরীষ নরেশ্বর । চক্র যারে পাঠায়্যা দিলেন গদাধর ॥ নিরবধি বিষ্ণুচক্রে যারে রক্ষা করে । তাহার মহিমা কেবা কহিবারে পারে। র্তার সম গুণ শীলে আছিল মহিষী তার সহে ব্রত আরম্ভিলেন দ্বাদশী ॥ এক বৎসরের ব্ৰত পূর্ণ যদি হৈল । কীৰ্ত্তিক মাসের একাদশী ব্রত আইল । ত্রিপাত্রি করিয়া রাজা দ্বাদশীর দিনে । যমুনার ও লে স্নাল করিয়া বিধানে ॥ মধুবনে কৈল রাজা র ষ-আরাধনে । মহীরাজ-অভিষেক কৈল নারায়ণে ॥ গন্ধ পুষ্প ধূপ দীপ বিবিধ সম্ভার } বহুবিধ দিব্য বস্ত্ৰ দিব্য অলঙ্কার ॥ দিব্য পৰিচ্ছদ করি পু৭িল শ্ৰীহরি। ব্রাহ্মণ পূজিলা তবে কৃষ্ণে মন ধরি ॥ রজতের খুর শৃঙ্গ কনকে রচিত। ষড়র্বদ ঃে সু নানা ভূষণে ভূষিত ॥ ভকত ব্ৰাহ্মণগণ বিচার করিয়া । তার ঘরে দিল রাজা আপনে পঠায়্য! ॥ দিব্য অল্প দ্বিজগণে করায়ে ভোজনে । পারণ করিতে আজ্ঞা মাগিল ব্রাহ্মণে । হেনকালে দুৰ্ব্বাসা মুনির আগমন । দেখিয়া সম্ভমে রাজা উঠিলা তখন ॥ পাদ্য অর্ঘ্য দিয়া রাজা পূজিল বিধানে। (১) চরণে ধরিয়া রাজা কৈলা নিবেদনে ॥ কৃপা যদি কর গোসাঞি করহ পায়ণ। রাজার বচন মুনি না কৈল লঙ্ঘল । স্বীকার করিয়া গেল যমুনার জলে । স্বাণ করি মহামুনি নিত্যকৰ্ম্ম করে ॥ হেনকালে স্বাদশীর ক্ষণ বহি যায় । ব্রাহ্মণের সহে রাজা বিচারিয়া চায় । , ব্রাহ্মণ লক্তিলে দোষ হয় অতিশয় । দ্বাদশীর ক্ষণ গেলে ব্ৰতভঙ্গ হয় ৷ কোন কৰ্ম্ম কৈলে আমি না পড়ি সঙ্কটে। বিচার করিয়া দেব কহ তুমি ঝাটে । ( ১ ) পাদ্য অর্ঘ্য দিএ মুনি বগাল্যা আসনে।” -शृोठांख्द्र ॥