जैवॆकृद-caथमपङब्रक्रिनैौ «ዋን দ্বাপর যুগেতে ছরি শু্যাম কলেবরে । পীতবাস পরিধান নিজ অস্ত্র ধরে ॥ শ্ৰীবৎস কৌস্তুভ আদি লক্ষণে লক্ষিত । মহারাজ রাজেশ্বর ভূবনপূজিত । তত্ত্বজ্ঞানিগণে •রি তন্ত্রে মন্ত্রে পূজে । সৰ্ব্বদেবময় হরি সর্ববভাবে ভঙ্গে ॥ নমো বামুদেল নমো দেব সঙ্কর্যণ । প্রদ্যুম্নায় নমো অনিরুদ্ধ নারায়ণ ॥ নমো বিশ্বেশ্বর বিশ্বময় বিশ্বপতি । নমো মহাপুরুষ ঈশ্বর সর্বগতি । এইরূপে স্তুতি কৈল দ্বাপরের যুগে । নান। তন্ত্রবধানে পুজিল তিন লোকে । কলিযুগ-অবতার শুন সাবধানে ॥ কলিযুগে কেবল ভঞ্জিব সঙ্কীর্তনে । কৃষ্ণপদে কৃষ্ণ বলি বর্ণপদে নাম । শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য নাম জানিব বিধান ॥ ত্ত্বিষ কৃষ্ণ অকুষ্ণ গেীরাঙ্গ নিজ ধাম । গৌরচন্দ্র অবতার বিদিত বাখান ॥ অঙ্গ উপাঙ্গ অস্ত্র পরিষদ সঙ্গে । গৌরচন্দ্র অবতার নৃত্য-রস রঙ্গে (১) । যুগধৰ্ম্ম সঙ্কীৰ্ত্তণ-যজ্ঞ লক্ষ্য কfর । বিচারিয়া মুপণ্ডিত ভঞ্জয়ে শ্রীহরি । কৃষ্ণ অবতার যদি বলি কলিযুগে । তবে পূর্বাপর গ্রন্থে বিরোধ না ভাঙ্গে ॥ তে-কারণে বুধজনে মোর পরিহার। দোষ দিহ পুধাপর করিএ বিচার । ধ্যানগম্য অতুতব-লভ্য তীর্থপদ (২) । সকল অভীষ্টদাতা অখিল সম্পদ ॥ শঙ্কর বিরিঞ্চি করে সদত ধেয়ান । নিজ ভৃত্য-আৰ্ত্তিহর গুণত-পালন ॥ তৰসিন্ধু তরণী ভকত-মুখানন্দ । বন্দো মহাপুরুষ তোমার পদদ্বন্দ্ব ॥ ইন্দ্ৰ আদি দেব যারে ধ্যানে ৰাঞ্ছা করে । হেন রাজলক্ষ্মী হরি দূরে পরিহরে । ধৰ্ম্মময় প্ৰভু কৈলা ধৰ্ম্মের পালনে । অরণ্যে প্রবেশ কৈলা ৰাপের ৰচনে । ভকতবৎসল ছরি ভক্ত-ইচ্ছা পালে। সীতার ইচ্ছায় গেলা মৃগ-অনুসারে।
(১) পাঠাস্তুর,—“সংকীৰ্ত্তন রক্ষে" । (२) *ां★ांसुद्ध, "ধ্যানগম্য পরিভৰন্থর তীর্ণপদ । হেন মহাপ্ৰভু তুমি পুরুষ-শেখর। ৰন্দো বন্দো নিরস্তর চরণযুগল ॥ এইরূপে করে হরি যুগ অবতার । যুগে যুগে সৰ্ব্বলোকে ভজে সবিকাল ॥ সারভাগ গুণজ্ঞ পণ্ডিত মহাজনে । তারা সব কলিযুগ সদত বাখানে ॥ ধন্ত কলিযুগ যাতে কেবল কীৰ্ত্তনে। সৰ্ব্ব ধৰ্ম্ম-ফল প্রাপ্তি হয় সৰ্ব্বজনে । এই সে পরম লভ্য জানিব সংসারে। যেন-তেন-মতে ইরি-সংকীৰ্ত্তন করে ॥ যাহ হৈতে শাস্তি হয় খণ্ডয়ে সংসার । হরি সংকীৰ্ত্তন বিনে গতি নাfএ আর } সত্যযুগে প্রজাগণ বাস্থে নিরস্তরে । কলিযুগে জন্ম যেন হয় ক্ষতিতলে । কলিযুগে হৈব নর হরিপরায়ণ । ধন্ত জলে জন্ম বাস্থে এই-সে-কারণ ॥ ক্ষিতিতলে কোন কোন আছে পুণ্যদেশ । ধন্ত মহা পুণ কল্প দ্রাবিড় বিশেষ । তাম্রপণী •দী যাথে নদী কু মালা । পয়স্বিণী মহানদ} সৰ্ব্বপাপং রা ॥ প্রতীচী কাবেরী যথে নদী মহাপুণ্যা । সৰ্ব্বতীর্থফলমযী সৰ্ব্বলোক ধন্ত ॥ এ সব নদীর জল যেবা করে পান । হরিভক্তি হয় তার নিরমল জ্ঞান ॥ দেব ঋষি পিতৃগণ না হয় অধীন। না হয় কিঙ্কর কারো না ধরয়ে ঋণ ॥ সৰ্ব্বধৰ্ম্ম পরিহরি তেঞ্জি সৰ্ব্বকৰ্ম্ম । সৰ্ব্বভাবে পৈশে যেবা মুকুন্দ শরণ ॥ নিজ চরণারবিন্দ করিতে ভঞ্জন । সৰ্ব্বধৰ্ম্ম পরিহরি যে করে চিস্তন ॥ তার মধ্যে দৈবযোগে কার কথঞ্চিত । কেনমতে হয় যদি বিকৰ্ম্ম উদিত ॥ হৃদয়ে প্রবেশ করি আপনে শ্রীহরি। সৰ্ব্বপাপ হরে তার নিজ ভৃত্য করি। এইরূপে কত কত ভাগবত-ধৰ্ম্ম । কহিলা যোগেন্দ্রগণ বিচারিয়া মৰ্ম্ম । শুনিয়া বৈষ্ণবধৰ্ম্ম নিমি নরেশ্বর। পীরিতে পুরিল তন্তু বাহ আভ্যন্তর ॥ মুনিগণ চরণ পুলি স্বৰিধানে ॥ অন্তৰ্দ্ধাম কৈল তারা সভা-বিদ্যমানে । নিমি রাজা সেই ধৰ্ম্ম করিয়া আশ্রয়। বিষ্ণুপদে গেল রাজা ছৈয়া বিষ্ণুময়।
