শ্ৰীমদভগবদগীতা । وسیS अॅश्१ गश्शू{श्व्र (गांश्थी-रुब्रिकांब्र-२४, २० ७ ७० cäांक अछेदा) । এ কারণ বিষয়জ কামনা এই চারি বৃত্তিতে অধিষ্ঠিত। সাংখ্য দর্শন অনুসারে বুদ্ধি, মন ও অহঙ্কার ইহারা অন্তঃকরণ, আর ইন্দ্ৰিয়গণ বাহকরণ। ইন্দ্ৰিয় বিশেষতঃ জ্ঞানেন্দ্ৰিয় যখন বাহা বিষয়ের সহিত সংযুক্ত হয়, তখন তাহারা সেই মাত্রাস্পর্শ হইতে সেই বিষয়ের বা বাহাবস্তুর রূপরসাদি গ্ৰহণ করে। ইন্দ্ৰিয়ের এই রূপরসাদি সম্বন্ধে যে ভাব হয়, তাহা নির্বিবশেষ, অস্পষ্ট। ইংরাজিতে তাহাকে sensationবলে। ইন্দ্ৰিয়াশক্তি মধ্যে উক্ত কামের অধিষ্ঠান থাকায়, এই বিষয়ানুভব (sensation) সুখজনক (pleasant) at get r < (unpleasant, painful) k ics na যখন ইন্দ্ৰিয়গণ দ্বারা সংগৃহীত রূপরসাদি বিষয় গ্ৰহণ করে, তখন মনে এই কাম বা ইচ্ছার অধিষ্ঠান থাকায়, মন সেই অনুভবের স্বরূপ সম্বন্ধে সংকল্প বিকল্প করে, অর্থাৎ তাহার স্বরূপ কি তাহা বুঝিতে যায় ও সেই অনুভব সুখজনক কি দুঃখজনক, তাহা অনুভব করিয়া, তৎপ্রতি রাগ বা দ্বেষযুক্ত হয়। তাহার পর মন সেই বিষয়ানুভূতি লইয়া বুদ্ধির কাছে অৰ্পণ করে, অথবা বুদ্ধি তাহা গ্ৰহণ করিয়া পূৰ্ব্বানুভূত বিষয় স্মরণপূর্বক, তাহদের সহিত তখনকার অনুভূত বিষয়ের স্বাধৰ্ম্ম্য বৈধৰ্ম্ম্য বিচার করিয়া, সে বিষয় কি, তাহ নিশ্চয়রূপে অবধারণ করে। কিন্তু কাম এই বুদ্ধিতে অধিষ্ঠিত। এজন্য বুদ্ধি এই কামনাপরিচালিত হইয়া তাহা হেয় কি উপাদেয়। ইহাও স্থির করিয়া লয়। এইরূপে ইন্দ্ৰিয়, মম ও বুদ্ধির সাহায্যে যখন আমরা কোন বিষয় জ্ঞানে গ্ৰহণ করি, তখন সেই সেই বৃত্তিস্থিত কাম বা ইচ্ছা-বশে, সেই জ্ঞেয় বা জ্ঞাত বিষয় হেয় কি উপাদেয়,তাহা স্থির করিয়া, তাহার সম্বন্ধে আমরা রাগ-দ্বেষীযুক্ত হই। এই রাগদ্বেষ হেতু সেই বিষয় ত্যাগ বা গ্ৰহণ করিতে আমাদের প্রবৃত্তি হয় ; এবং সেই প্ৰবৃত্তি হেতু বুদ্ধি মন ও ইন্দ্ৰিয়গণ সেই ত্যাগগ্ৰহণাত্মক কৰ্ম্মে রত হয় । এ তত্ত্ব দ্বিতীয় অধ্যায়ের ব্যাখ্যার শেষে
