পাতা:শ্রীমদ্ভগবতগীতা - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هلار | তখন যেন ঈশ্বরের দিকে চাহিয়। তাহার আদেশ প্রার্থনা করি এবং যখন ধৰ্ম্মবুদ্ধিতে সেই আদেশ প্রকাশিত হয়, তখন তাহা শিরোধাৰ্য্য • করিয়া যেন নিৰ্ভীক চিত্তে বলিতে পারি।-- সকল সংশয় দূর হইল এখন, অবাধে পালিব সর্ব তোমার বচন, পরলোক ও মুক্তি । ভগবদগীতায় ঈশ্বরবিধায়ক যে সমস্ত উপদেশ আছে, তাহ প্ৰসঙ্গক্ৰমে অনেক বলা হইয়াছে, এই ক্ষণে জিজ্ঞাস্য &ই, পরলোক সম্বন্ধে গীতার কি মাত ? এই প্রশ্নের উত্তর এক কথায় —জন্মান্তরবাদ । গীতোক্ত আত্মজ্ঞানের প্রধান তুস্ক, আত্মার অবিনাশিত। জন্মাস্তৱবাদ ইহাের আনুষঙ্গিক আর একটি তত্ত্ব । দেহিনো হস্মিন্য যথা দেহুে,কৌজ্ঞারিং যৌবনং জরা তথা দেহান্ত বা প্ৰাপ্তি ৰী রাস্তাত্ৰ ন মুহাতি । চত দেহীর যেমন এই দেহে কৌমার ও যৌবন ও বাৰ্দ্ধক্য তেমনি দেহাম্ভর প্রাপ্তি । পণ্ডিত ইহান্তে মুগ্ধ হন না। অর্থাৎ মৃত্যু আস্থায় কেবল অবস্থান্তর প্রাপ্তি মাত্র। যেমন কৌমার গেলে যৌবন, যৌবন গেলে জর উপস্থিত হয়, তেমনি, এ দেহ বিনষ্ট হইলে আত্মা দেহান্তরে প্রবেশ করে। যেমন যৌবন গিয়া জরা আসিলে কেহ শোক করেন না, তেমন্ত্রি এ দেহ গেলে দেহান্তর প্রোপ্তির বেলায় কেন শোক করিব ? অপিচ, O বাসাংর্সি জীর্ণানি যুথী বিহার নবানি গৃঞ্জাতি নিরোপিরাণি 弯