SNO3 শ্ৰীমদভগবদগীতা । দির বিকাশ হয়। যাহা কাৰ্য্য, তাহাই কারণ হইতে পারে। অমানিত্বাদি চিত্তকে পবিত্ৰ করিয়া, তাহাতে ভক্তি ও জ্ঞান বিকাশের কারণ হয়। আবার ভক্তি বা জ্ঞান বিকাশ হইলে, চিত্ত আপনিই নিৰ্ম্মল হয়, তাহাতে অমানিতৰাদি ধৰ্ম্ম বা গুণ আপনিই প্ৰতিষ্ঠিত হয়। এই অমানিত্বাদি দ্রব্য নহে। তাহারা গুণ বা ধৰ্ম্ম। তাহারা জ্ঞানের সাধন হইলে, তাহাদিগকে কৰ্ম্ম বলা যাইতে পারে। --মামানুজ বলিয়াছেন, এগুলি ক্ষেত্র-কাৰ্য্য। কিন্তু তাহার কৰ্ম্ম হইতে পুরে না। BDDBDS S KYS SDDDDDD S D DLBEEBB DB DBBDDBDS * সুতরাং তাহাদিগকে গুণ বা ধৰ্ম্ম বলিতে পারা যায়। তাহারা অন্তঃকরণ বা চিত্তের ধৰ্ম্ম অথবা গুণ। চিত্ত এই অমানিত্বাদি গুণ বা ধৰ্ম্মযুক্ত হইলে, তাহাতে জ্ঞান প্ৰকাশিত হইতে পারে। ( গীতা ৫.১৬ শ্লোক)। এই জন্য ব্যাখ্যাকারগণ ইহাদিগকে জ্ঞানের সাধন বলিয়াছেন। মনুসংহিতায় এইরূপ গুণগুলিকে ধৰ্ম্ম বলা হইয়াছে। তাহাতে যে দশ লক্ষণ ধৰ্ম্মের কথা উক্ত হইয়াছে, তাহা এই ৪ “ধুতিঃ ক্ষমা দমোহন্তেয়ং শৌচমিন্দ্ৰিয়নিগ্ৰহঃ । ধীবিদ্যা সত্যমক্ৰোধো দশকাং ধৰ্ম্মলক্ষণম।” (মনু, ভা৯২) { এইগুলিকে অন্য ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰেও ধৰ্ম্ম বলিয়াই উল্লিখিত হইয়াছে। যাজदक-नश्ङिl, •॥>>२ ७ विठू गशश्ऊि ७५१-z टेब । অতএব এই কয় শ্লোকে যে অমানিত্বাদিকে জ্ঞান বলিয়া উক্ত হইয়াছে, এই জ্ঞান-ক্ষেত্রেরই ধৰ্ম্মঃ ইহা ক্ষেত্ৰান্তৰ্গত চিত্তের বিশেষ ধৰ্ম্ম বা অবস্থবিশেষ। এ জ্ঞান ক্ষেত্ৰজ্ঞের নহে। ইহা ক্ষেত্ৰজ্ঞের জ্ঞেয়। ক্ষেত্ৰজ্ঞ "জ্ঞ"+ স্বরূপ (সাংখ্যা= কারিকা, ২ দ্রষ্টব্য) । আত্মা বা পরমাত্মা জ্ঞানস্বরূপ অথবা জ্ঞাতৃস্বরূপ। তিনি সাক্ষী--দ্রষ্টা মাত্র। ব্ৰহ্ম ‘সত্যং জ্ঞানমন্তন’ (তৈত্তিরীয় উপঃ ২০১১)। এই জ্ঞানস্বরূপ বা ‘জ্ঞা”-স্বরূপ পুরুষের, অথবা “চিৎ’ বা জ্ঞানস্বরূপ ব্ৰক্ষের যে জ্ঞান, সে জ্ঞান এই স্থলে উক্ত হয় নাই ।
