শ্ৰীমদভগবদগীতা । سرد ۔ বিন্বিত আত্মজ্ঞান বা ব্ৰহ্মজ্ঞান। নিৰ্ম্মল চিত্ত আত্মভাবে বা ব্ৰহ্মভাবে ভাবিত হইলে, সেই ভাবনা সিদ্ধিতে ব্ৰহ্মভুত হওয়া যায়। এই নিৰ্ম্মল শুদ্ধ চিত্তে জ্ঞেয় ও ধ্যেয় ঈশ্বর বা ব্ৰহ্মতত্ত্বজ্ঞান যে প্ৰকাশ হয়, তাহাকেই এই জন্য জ্ঞান বলা যায়। এই জ্ঞানকেই মুক্তিহেতু বলে। (৪) iBLDDDDB BDBDBDBD DD DS DBDBDDSS SBBDDBB D BDS SgOuBD গ্ৰহণ করিয়া তাহা চেতনবৎ হয়। তাহাতে বুদ্ধির অভিব্যক্তি হয়। এই বুদ্ধিতে যে বাহ বিষয়-গ্ৰহণ হয় ও তাহার যে জ্ঞান হয়, তাহাকেও গৌণ অর্থে অনেক স্থলে জ্ঞান' বলা হয়। এ জ্ঞানকে বৃত্তিজ্ঞার্ন বলে। চিত্তবৃত্তির ক্রিয়াকালে এই জ্ঞানের দ্বারা যে বিষয়-জ্ঞান হয়, তাহা অবিদ্যা বা অজ্ঞান-যুক্ত। এজন্য ইহাকে সাধারণতঃ অজ্ঞান বলে। চিত্ত অশুদ্ধ, মলিন, রজস্তম-মালাযুক্ত থাকিলে, তাহাতে যে বিষয় জ্ঞান প্ৰকাশিত DDS BDB DBDJD BDD DBBDL DBD DBBDDS DB EDL D LL SDB LY BDSSYKL D DBDBDBB D uBDDDBLL YYSr এই অজ্ঞান দূর হইয়া যায়। যখন চিত্তের এই অজ্ঞানরূপ মালা বা তম: বিনষ্ট হয়, তখন চিত্ত প্ৰকৃত জ্ঞানভাব লাভ করে, সম্পূর্ণ নিৰ্ম্মল হয়। তখন তাহার যাহা পরম জ্ঞেয়, তাহার পরম আদর্শ, তাহার ভাবে ভাবিত হইয়া চিত্ত সেই আকারে আকারিত হয়। তখন জ্ঞেয় সেই নিৰ্ম্মল জ্ঞান-স্বরূপ চিত্তে “জ্ঞান” রূপে প্ৰতিষ্ঠিত হয় । অতএব এই জ্ঞানলীত করিতে হইলে, জ্ঞান কি, তাহা জানিতে হয় ; সে জ্ঞানলাভ জন্য চিত্তকে নিৰ্ম্মল করিতে হয়, তাহার অজ্ঞানজ তমঃ নষ্ট করিতে হয়, এবং এই অজ্ঞান দূর করিয়া চিত্তের যে “জ্ঞানভাব” বা জ্ঞানরূপ, তাহা জানিতে YS LLLL OBDTB DBDDBBDB BS LB SDBDDDD BD S BD SZY কঠোর गर्थना कCिङ झुख्न । (৫) ইহার জন্য অর্থাৎ বুদ্ধির এই অজ্ঞান দূর করিয়া “জ্ঞান’ভাৰ লাভ করিবার জন্য যে সাধনা, ব্যাখ্যাকারগণ তাহাকেও জ্ঞান ৰলিয়াছেন ।
