Ryo শ্ৰীমদভাগৰদগীতা । জ্ঞানের উৎপত্তি, স্থিতি ও ভ্ৰম দুৱা হইলে সে মিথ্যা জানের লোণ হইয়া থাকে, সেইরূপ ব্ৰহ্মো জগতের উৎপত্তি, স্থিতি ও লয় প্রতীয়মান হয় ( শঙ্কর)। ব্ৰহ্ম অবিভক্তরূপে সৰ্ব্বভুতে বিভক্তের ন্যায় প্রতীয়মান হইলেও তিনি এই সকল ভূত হইতে পৃথক । তিনি দেহরূপে সংহত ভূতগণের ভৰ্ত্তা বা ভারণকারী, ভৌতিক সকল গ্ৰস্যমান বস্তুরই গ্রাসকারী, এবং তিনি প্রভাব বা উৎপত্তি প্ৰভৃতির হেতু। বাহা গ্ৰাম করা যায়, সেই অল্পাদি। আকারে পরিণত সমুদায়ের প্রভৰ বা উৎপত্তিহেতু সেই ব্ৰহ্ম। এই প্রকারে ব্ৰহ্মাকে সর্বভৌতিক পদার্থ হইতে পৃথকভাবে জ্ঞেয়। মৃত শরীরে “গ্রাসন” (আহার গ্ৰহণ vs 25 ( স্থিতি বৃদ্ধি প্ৰভৃতি ভাবৰিকার ) দেখা যায় না। অতএব ভুক্ত সংঘাতরূপ ক্ষেত্রেই ব্ৰহ্ম (জীবাত্মা ) গ্ৰন্সন, প্রভাব ও ভরণ হেতু, ইহা বুঝিতে হুইবে । ( রামানুজ)। স্থিতিকালে ভূতগণের পোষক, প্ৰলয়কালে, গ্ৰাসনশীল ও স্থষ্টিকালে নানা কাৰ্য্যাকারে প্রতিবনশীল রূপে ব্ৰহ্ম জ্ঞেয় (স্বামী)। ব্ৰহ্ম সৰ্ব্বভুতে ক্ষেত্ৰজ্ঞরূপে এক হইতে পারেন-কিন্তু জগৎকারণ রূপে ক্ষেত্ৰজ্ঞ হইতে ভিন্ন বলা হইতে পারে না ? এই প্রশ্নের অপেক্ষায় উত্তরে বলা হইয়াছে বে, না, তাহা নহে। স্থিতিকালে তিনি সৰ্ব্বভুতকে ভরণ করেন, প্ৰলয়কালে তিনি গ্ৰসনশীল এবং উৎপত্তিকালে প্ৰভবনশীল হন। রাজতে সৰ্পকল্পনার ন্যায়, এ জগৎ তাহার উৎপত্তি, স্থিতি, লয়কারণ ব্ৰক্ষে মায়া “হেতু কল্পিত । সেই ব্ৰহ্মই প্ৰতি দেহে একই ক্ষেত্ৰজ্ঞরূপে জোয় (মধু) ব্ৰহ্ম স্থিতিকালে ভূতগণের পালক, প্ৰলয়ে কালশক্তি আর তাহানের BDDD D DBBDS DS BBBDDDB sD sLgi D E কাৰ্য্যাত্মক রূপে প্ৰতিবনশীল । এ স্থলে প্ৰায় সকল ব্যাখ্যাকারগণ এইরূপে ব্ৰহ্মকে এই জগতে BBSS DDB i BDD DDDDLLDL BBBBD DDB BE L
