8b. শ্ৰীমদভগবদগীতা । করিতে পারে। মনুষ্যাদি উচ্চজাতীয় জীবজ্ঞানেই কেৰল বাহ জ্ঞেয় BDB D DDBYD DBBDB BDBDSS DD DDD DD BDB DD DS সুতরাং সমুদায় স্থাবর জঙ্গমাত্মক সত্ব সম্বন্ধে জ্ঞাতা ও জোয় ৰিভাগ সম্ভব হয় না ; কেবল ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজািত-বিভাগই সঙ্গত হয় । নিমজাতীয় জীবে ক্ষেত্রজ্ঞের কেবল ক্ষেত্ৰ-সম্বন্ধীয় অনুভূতি থাকে। অন্য কোনরূপ অনুভুতি থাকে না। তাই ভগবান বলিয়াছেন ‘श्व९ अद्रौब्र९ cकोटखम्र cक्खमिडाख्यिौ ब्रहड। এতদবো ৰেত্তি তং প্ৰাহুঃ ক্ষেত্ৰজ্ঞ ইতি তদবিদঃ ॥ এ স্থলে, “বেত্তি’ শব্দের অর্থ বুঝিতে হইবে। জ্ঞানার্থক বিদ, ধাতু হইতে বেত্তি । ৰিদ, ধাতু হইতে বেদনা। বেদনার অর্থ অনুভব করা। অতএব যাহা অপরোক্ষ ভাবে অনুভব করা যায়, তাকাই বেদন । যে, । এইরূপ অনুভব করে, সেই বেত্তা। অতএব এই শ্লোকের অর্থ এই যে, যিনি ক্ষেত্র বা দেহ মধ্যে আপনাকে সেই দেহরূগো অনুভৰ করেন, তিনি ক্ষেত্ৰজ্ঞ। স্থাবর-জঙ্গমাত্মক সকল সত্তাতে যিনি সেই সেই ক্ষেত্রেরূপে আপনাকে বিশেষভাবে অনুভব করেন, তিনি ক্ষেত্ৰজ্ঞ । তাহার বাহ বিষয়ের অনুভূতি থাকুক বা না থাকুক, সৰ্বাবস্থায় তাহার এই আন্তরানুভূতি থাকে। ইহাই সৰ্ব্বজীব সম্বন্ধে বা সৰ্ব্ব-সভা-সম্বন্ধে সাধারণু নিয়ম। জাতৃ-জ্ঞেয়-বিভাগ কেবল উচ্চশ্রেণীর জীবে, বিশেষতঃ মনুষ্য সম্বন্ধেই সম্ভব। নিয়শ্রেণীর সত্ত্বে তাকা সম্ভব নহে । এ জন্য গীতোজ ক্ষেত্ৰ-ক্ষেত্ৰজ-বিভাগই বিশেষ সঙ্গত । সে যাহা হউক, মানুষের জ্ঞান যখন বিকাশিত হয়, শুদ্ধ সাত্বিক হয়, তখন মানুষ আপনাকে জ্ঞাতৃরূপে এবং তাহার শরীরকে ও বাহা জগৎকে জোেয়রূপে জানিতে পারে। তখন সে জ্ঞাতৃরূপে আপনাকে আপনার জ্ঞেয় ক্ষেত্ৰ হইতে ও জোয় বার্থ জগৎ হইতে পৃথক করিয়া, ক্ষেত্ৰজ্ঞ • আপনার স্বরূপ জানিতে পাৰে, এবং সেই জ্ঞান প্ৰকৃতরূপে লাভ করিয়া, পরম অক্ষর রূপে আপনা*ে
