দশম স্কন্ধ । ৩০ অ । >>> অবস্থিত পুৰুষের কথা বনস্পতিদিগকে জিজ্ঞাসা করিতে আরম্ভ করিল । হে অশ্ব'খ ! হে প্লক্ষ ! হে ন্যগ্রেগধ ! তোমরা কি দেখিয়াছ ? শ্ৰীনদের নন্দন প্রেম-ও-হাস্য-বিলসিত কটাক্ষ দ্বারা আমাদিগের মন চুরি করিয়া পলায়ন করিয়াছেন ? হে কুৰুবক ! হে অশোক! হে নাগ! হে পুন্নাগ! হে চম্পক । #iহার হাস্য মানিনীদিগের মান হরণ করে, সেই রামানুজ কি এই দিক দিয়া গমন করিয়াছেন ? হে কল্যাণি তুলসি! হে গোবিন্দচরণ-প্রিয়ে! তোমার অতি প্রিয় অচ্যুত আলিকুলের সহিত তোমাকে ধারণ করিয়া থাকেন । তুমি কি উগ্ৰহণকে দেখিয়াছ ? হে মালতি ! হে মল্লিকে ! হে জগতি ! হে যুধিকে ! তোমরা কি মাধবকে করম্পর্শ দ্বারা তোমাদিগের আনন্দ উৎপাদন করত গমন করিতে দেখিয়াছ ? হে চুত ! হে প্রিয়াল! হে পনস ! হে অসন ! হে কোবিদার ! হে জম্ব, ! হে অঙ্ক হে বিল! হে বকুল ! হে অস্ত্ৰ! হে কদম্ব ! হে নীপ ! হে পর প্রয়োজন-সাধনের নিমিত্ত সমুৎপন্ন যমুনাতীরবাসী’ অন্যান্য বৃক্ষ সকল ! শ্ৰীকৃষ্ণ কোন পথ দিয়া গমন করিয়াছেন, আমাদিগকে বল । আমাদিগের চিত্ত শূন্য হইয়। গিয়াছে । আহা, পৃথিবি! তুমি কি তপস্যাই করিয়াছিলে! কেশবের পাদস্পর্শে তোমার আনন্দ জন্মিয়াছে ; তাছাতেই তুমি বৃক্ষরাজি দ্বারা রোমাঞ্চিতের ন্যায় লক্ষিত হইতেছ। এই আনন্দ কি পাদস্পর্শ হইতে, হইয়াছে ? না ত্রিবিক্রমের চরণ লাভ হইতে হইয়াছে? না বরাহের শরীর সম্পর্কে জন্মিয়াছে ? مـــسمسم ° अर्थt९, फोर्तवाली । * অৰ্থাৎ, যে দিক দিয়াই হউক, তুমি উহাকে অৰণ্যই দেখিয়tছ।
