কথিত শ্রবণ করিয়া, বহুদেবের ভেদ-বুদ্ধি বিনাশ পাইল ; তিনি প্রীতমনাঃ হইয় নিস্তব্ধ রহিলেন । a কুল্লশ । অনন্তর সেই স্থানে সৰ্ব্বদেবতা দেবকী, উাহার গর্ভজাত ছুই পুত্র গুরুপুত্রকে আনিয়া দিয়াছেন, (এই বাৰ্ত্ত) শ্রবণ করত বিস্মিত হইয়া, কংস কর্তৃক বিনাশিত পুত্র সকলকে স্মরণ করিয়া দুঃখিত ও বৈক্লব্যবশতঃ সাশ্রলোচনা হইয়া রামকৃষ্ণকে সম্বোধন করিয়া কহিলেন । প্রদেবকী কহিলেন, হে তাপ্রমেয়াম রাম ! রাম ! হে যোগেশ্বরের ঈশ্বর কৃষ্ণ ! আমি তোমাদিগের দুই জনকে বিশ্বস্ৰষ্টাদিগের ঈশ্বর অাদি পুরুষ বলিয়া জানি। হে আদ্য । তোমরা কালবশে হীনবল, উৎশাস্ত্রবর্তী, (সুতরাং) ভূমির ভারভূত রাজাদিগকে সংহার করিবার নিমিত্ত আমাতে অবতীর্ণ হইয়াছ । ( তোমরা ) পিতৃস্থান হইতে গুরুকে গুরুদক্ষিণ আনিয়া দিয়াfছলে, যোগেশ্বরের ঈশ্বর তোমরা সেইৰূপে আমার অভিলাষ (পূর্ণ) কর ; ভোজরাজ কর্তৃক নিহত পুত্রদিগকে তানীত দর্শন করিতে অভিলাষ করি। ঋষি কহিলেন, হে ভারত ! রাম এবং কৃষ্ণ মাতা কর্তৃক এইৰূপে তাজ্ঞপ্ত হইয়া যোগমায়া আশ্রয় করত স্থতলে প্রবেশ করিলেন । বিশ্বের, বিশেষতঃ আপনার আত্মদেবতা সেই দুই জনকে তথায় প্রবিঃ দেখিয়া, তাহাদিগের দর্শন জন্য আহ্বাদে দৈত্যরাজের ৮ চিত্ত অভিসিক্ত হইল ; তিনি তৎক্ষণাৎ সবংশে উৎথান করিয়া প্রণাম করি লেন ; আনমে উাহাদিগকে শ্রেষ্ঠ আসন আনিয়া দিয়া, সেই ২৮T_অর্থাৎ, বলির । ●●
