পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ֆ\Ն শ্ৰীমাধবেন্দ্ৰপুরী ও বল্লভাচাৰ্য্য । যাভূঞা করেন না। কিন্তু শ্ৰীগোপালের চন্দন মাখিতে অভিলাষ। হইয়াছে, ইহা জানিতে পারিয়া তিনি কত প্ৰযত্ন করিতেছেন। তিন শতাধিক ক্রোশ পথ চলিয়া আসিয়াছেন ; নানাদিকে চেষ্টা করিয়া প্ৰায় এক মণ চন্দন ও প্ৰায় বিশ তোলা কপূর সংগ্ৰহ করিয়াছেন। রাজিলিপি সংগ্ৰহ করিয়া আনায় দানীর নিকটেও কোন বাধা প্ৰাপ্ত হন নাই । " في অতঃপর তাহাকে যবন রাজ্যের মধ্য দিয়া যাইতে হইবে । সেখানে ও নানাবিধ অসুবিধা ঘটিতে পারে। কিন্তু সেজন্য তিনি বিচলিত হইলেন না ; তাহার মনের উৎসাহ পূর্বের ন্যায় রহিয়াছে। ভক্তপ্রবর হয়ত' ক্লেশ পাইবেন, এই চিন্তায় দয়াময় গোপাল কিন্তু বিচলিত হইলেন। ( V» ) সেই রাজনীতে মাধবেন্দ্ৰ দেবমন্দিরে শয়ন করিয়া রহিয়াছেন । শেষ রাত্ৰে গোপাল স্বপ্নে তঁহাকে বলিলেন, “দেখ, मiश्रावना ! এই সকল কপূর ও চন্দন আমি প্রাপ্ত হইলাম। গোপীনাথের অঙ্গ ও আমার অঙ্গ একই জানিবে । গোপীনাথের অঙ্গে চন্দন দিলেই আমার অঙ্গের তাপ দূরীভূত হইবে। এ কথায় মনে কিছু দ্বিধা ভাবিও না ; আমার বাক্যে বিশ্বাস করিয়া গোপী নাথের শ্রীঅঙ্গে চন্দন দাও।” এই স্বপ্নাদেশ পাইয়া মাধবেন্দ্ৰ শ্ৰীগোপীনাথের শ্রীঅঙ্গে ঐ কপূর চন্দন মাখাইবার ব্যবস্থা করিলেন । নীলাচল হইতে Digitized at BRCIndia.com