रैौखे নামক স্থান অগাধ সাগর সলিলে নিমজ্জিত ছিল, একথা বোধহয় কেহই অস্বীকার করিবেন না। সুতরাং তথায় ক্রহ্যর উপনিবেশ স্থাপন সম্ভব হইতে পারে না। এই প্রবাদ ত্রিপুর ইতিহাসেরও স্বীকার্ষ্য নহে। প্রকৃত প্রস্তাবে সুবর্ণগ্রামে, হিন্দু এবং মুসলমান বঙ্গেশ্বরগণের রাজধানীই ছিল, তথায় কোন কালেই ত্রিপুরেশ্বরগণের ब्रांछथांनौ ऋांश्रेिऊ इग्न नाझे । দ্বিতীয় কথা আলোচনায় দেখা যাইবে, সুবর্ণগ্রামের রাজবাড়ীর" সছিত ত্রিপুর রাজ্যের পরোক্ষ সম্বন্ধ আছে । সমসের গাজী, লবঙ্গ ঠাকুর নামক রাজ পরিবারস্থ এক ব্যক্তিকে "লক্ষণ মাণিক্য নাম দিয়া, ত্রিপুরার রাজা বলিয়া ঘোষণা করিয়াছিলেন । এই লক্ষণ মাণিক্য মহারাজ কৃষ্ণমাণিক্য কর্তৃক বিতাড়িত হইয়। সুবর্ণগ্রামে যাইয় আশ্রয় গ্রহণ করেন। তাহার অধুষিত স্থানই রাজবাড়ী’ আখ্যা প্রাপ্ত হইয়াছে। তদ্ভিন্ন ত্রিপুরার কোন রাজা সুবর্ণগ্রামে বাস কিম্ব রাজপাট স্থাপন করেন নাই। এ বিষয় গ্রন্থভাগে আলোচিত হওয়ায় এস্থলে অধিক কথা বলিবার প্রয়োজন দেখাযাইতেছে না ক্ষে বিষয়ট রাজমালা দ্বিতীয় লহর সংস্থষ্ট, সেই লহরে বিশেষভাবে আলোচনা করিবার সঙ্কল্প রহিল । সুবর্ণগ্রামের রাজবাড়ী যে প্রস্থার স্থাপিত নহে, পুৰ্ব্বকথিত বিবরণ স্বারাই তাহ প্রমাণিত হইবে। 4. এতদ্বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির বিভিন্ন মত যতদূর সস্তব আলোচিত হইল, আর এই সকল মত লইয়া কথা বাড়াইব না। দ্রুহুর উপনিবেশ সম্বন্ধে ত্রিপুর ইতিহাসের মত কি, এখন তাহা দেখা আবশ্যক । 蠟 রাজমালায় মহারাজ দৈত্যের নামোল্লেখ থাকিলেও তৎপুত্র মহারাজ ত্রিপুরের শাসনকালের ঘটনা হইতেই উক্ত গ্রন্থের রচনা আরম্ভ হইয়াছে। তৎপূর্ববর্তীগণের বিবরণ তাহাতে নাই। স্বতরাং দ্রুহুর উপনিবেশ সম্বন্ধীয় কোন কথা রাজুমালায় পাওয়া যায় না । ‘রাজরত্নাকর গ্রস্থে এবিষয় বিশদভাবে বিবৃত হইয়াছে । তাইতে পাওয়া যায় ;– "ক্রহ নিজ গণৈঃ সার্ভং প্রতিষ্ঠানৰহিৰ্গত । वधूनिौ ठौबयांनाश्र गात्रब्राठिभू५ वट्रो ॥ হংস সারস দাজুহান নিৰ্ম্মলান সাংলি চ। गधूबठ ििब्रबाउन् वृत्रान् নামাৰিবালপি | निरइ बाज नवांकौ* बनानि मिबिछामि छ । সাধুনাং শাস্ত চিত্তানাং মুনিনামাপ্রমাংস্তথা। ননীৰোগৰতীন্তন্ত্র নামূৰ্শ্বি সমাকুপান। * भयौफाल दाँोश्थान् गङ| भूत्र श्नलिडाः । * बीभ*ागी-*१५ ग१६, २४०.२१• भूः ।
