తిరిa শ্ৰীল্পায় রামানন্দ । । দ্বাপরযুগে গৰ্গমুনি নন্দ মহারাজকে বলিতেছেন, “হে নন্দ, তোমার এই পুত্র যে-সে পুত্র নহেন, ইনি কোন মহাপুরুষ হইবেন । ইনি যুগে যুগেই তনু ধারণ করেন। সত্যযুগে ইহঁর শুক্লবৰ্ণ, ত্রেতায় রক্তবর্ণ, কলিকালে পীতবর্ণ এবং দ্বাপরে কৃষ্ণবর্ণ। কলিতে পীতত্ব বা গৌরত্ব পাৰ্বিশেষ্যপ্ৰমাণলব্ধ। অৰ্থাৎ সত্যে শুক্ল, ত্রেতায় রক্ত, দ্বাপরে কৃষ্ণ এই তিন যুগে তিন বর্ণ স্থিরীকৃত হইল, সুতরাং পীতবর্ণজ্ব কলিকালের জন্য নির্দিষ্ট হইয়াছে। শ্ৰীল বিশ্বনাথ চক্ৰবৰ্ত্তি মহাশয় এই শ্লোকের যে টীকা করিয়াছেন, তাহাতেও যথেষ্ট শাস্ত্রযুক্তির সমাবেশ আছে। সত্যযুগের উপাস্ত অবতারের বর্ণ শুক্ল, ত্রেতায় রক্তবর্ণ। দ্বাপরে উপাস্তবতারের শ্যামবর্ণদ্বাদি নির্দিষ্ট আছে। যথা দ্বাপরে ভগবান শ্যামঃ পীতবাস নিজাম্বুধাঃ । শ্ৰীবৎসাদিভিরঙ্কৈশ্চ লক্ষীণৈরূপলক্ষিতঃ ॥ তং তদা পুরুষং মর্ত্যা মহারাজ্যোপলক্ষণম | যজন্তি বেদতন্ত্রাভ্যাং পরং জিজ্ঞাসবো নৃপ ॥ নমস্তে বাসুদেবায় নমঃ সঙ্কর্ষণীয় চ। প্ৰদ্যুম্নায়ানিরুদ্ধায় তুভ্যং ভগবতে নমঃ ॥ শ্ৰীভাগবত একাদশ স্কন্ধে । বিষ্ণুধৰ্ম্মে লিখিত আছে দ্বাপরের অবতার শুকপক্ষিবর্ণসদৃশ, এবং কলির অবতারের বর্ণ নীলঘন! ইহা সাক্ষাৎ শ্ৰীকৃষ্ণাবতারের বর্ণ নহে, যুগাবতারের বর্ণ। যুগাবতার ও অবতারী এক কথা নহে। সকল দ্বাপরে বা সকল কলিতেই অবতী প্ৰকটিত হয়েন না । যে দ্বাপরে শুষ্ঠামসুন্দর যশোদানন্দন প্রকািটত হয়েনি, তৎপরবর্তী কলিতেই গৌরােজন্দর শচীনন্দন প্রকািটত হইয়া থাকেন। ধ্রুপরে বে তত্ব কৃষ্ণচন্দ্ররূপে পরিচিত, সেই তত্ত্বই কলিতে সবিশেষ উৎকৰ্ষসহকারে গৌরচন্দ্র নামে বিশিষ্টভাবে s 鲨、 NF * "ሕ° " “ነ 5 • Kማ ያተ የኖ” “ ♥ ያንኑ” 密 覆制 * t "గా ኋኻ. , , , ,
