পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ । y স্তরে অবশ্যই প্ৰগাঢ় নিয়ম আছে। ভক্তহৃদয়বিহারী মহাপ্ৰভু উভয় গ্ৰন্থকারের হৃদয়ে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে শ্ৰীয়া ধাপ্রেমের এই উচ্চতম তত্ত্ব প্রতিফলিত করিয়া দিয়াছিলেন । তাই উভয়ে বিরাহিণী শ্ৰীমতীর কৃষ্ণধ্যানের শুএই অদ্ভুত বেগবান ভাবের সার কথা লিখিয়া রাখিয়াছেন। শ্ৰীকৃষ্ণের রূপধ্যান করিতে বসিলেই বিগত সুখস্থতি একে একে শ্ৰীরাঘার হৃদয়পটে সমুদিত হয়, তাহার হৃদয়ের স্তরে স্তরে গত সুখের সুধৰ্ম্মতি বিমশ্রিত। সুখের স্মৃতি আছে কিন্তু সুখের পদার্থ নাই, যাহাকে লইয়া সুখভোগ, এখন তিনি বাম-তিনি দূরতর-সুতরাং ভীষণ অসহ জালা। কিন্তু অদ্ভুত ব্যাপার এই যে, এই বিষের জ্বালা পরিহারের নিমিত্ত শ্ৰীকৃষ্ণধ্যান-ত্যাগও তেঁাহার পক্ষে অসম্ভব। কেননা, সেই সুখের স্মৃতি মধুময়ী,-উহা বিষামৃতে বিমিশ্ৰিত । শশিমুখী ইহা জানিয়াও শ্ৰীমতীকে বলিলেন “সখি, মুঞ্চ অস্থানাগ্ৰহম” সখি অস্থানে আগ্ৰহ ত্যাগ কর।” ইহার উত্তরে শ্ৰীমতী যে একটা পদ্যে গভীর ভাবময় প্ৰেমবিলাপে তদীয় চিত্তক্লেশ প্ৰকাশ করেন। তাদৃশ বাক্য জগতের আর কোন সাহিত্যে পরিস্ফুট হইয়াছে কি না। বলিতে পারি না। এস্থলে সেই শ্লোকটর অবতারণা করা যাইতেছে। শশিমুখীর কথা শুনিয়া শ্ৰীমতীর নয়নকমল হইতে মণিমুক্তার মোহনমালাবিনিন্দি অশ্রািজল গড়াইয়া পড়িতে লাগিল। তিনি ভাঙ্গা কণ্ঠে প্রেম গদগদ স্বরে অতি মৃদুস্বরে বলিতে লাগিলেন :- প্রেমাচ্ছেদ রুজোহবািগচ্ছতি হরিনািয়ং ন চ প্ৰেম বা স্থানাস্থানমবৈতি নাপি মদনো জানাতি নো দুৰ্বলঃ। অন্যে বেদ ন চান্তচুঃখমখিলং নো জীবনং বাশ্রবং जिॉरभाव cयोदनभिक्ष३ इ। हां बिाथ: का अंडिs । শ্ৰীচরিতামৃতের বৈষ্ণবল্লখদা চীকানুগ বঙ্গানুবাদ ৪-সখি, হরি গ্রেগু” BBiT DBB K gE DLBLBEDB iEDBDBz SzMZ