(R শ্ৰীগোপালচম্পাের ভূমিকা। লতাতে যেমন পত্র, পুষ্প, কলিকা মঞ্জরী প্রভৃতি শোভা পাইয়া থাকে। সেইরূপ কাব্যকে বিরুদাকারে বর্ণনা করিতে হইলে তাহাতেও পত্র, পুষ্প, কলিকা, মঞ্জরী LuuD SBDD BBBD SDDDSS S DDBB S DBBD LBLBKDS DBSYDS DEE কোন গুণের উৎকর্ষ বৰ্ণিত হয় সেই স্থলেই প্ৰয়োগ করিতে হয়। যথা "विक्रम ९ कदम: ७lाछ७११९ कीलितनि९ । विक्रयः क शिका5ाख शैौ६दौब्रांभिक डाकू ॥ অর্থাৎ গুণের উৎকর্ষ বর্ণনাকেই কবিগণ” বিরুদ বলিয়া থাকেন । এই বিরুদের যে সমস্ত কলিকা হয়, তাহার নাম ধীর, বীর ইত্যাদি। শ্ৰীগোপালuuBB SBS DS BBuS DD SEE DDD DDSDD DDDBBBDBBDBD DDDB DDDBBBD DBDB SS DDBB BDBBBS BD DBkD DDBS EgSDtS বীর, বীরভদ্র, সমগ্ৰ, অচ্যুত, উৎপল, গুণরাত, মাতঙ্গ খেলিত, তিলক, সিতকল্প, পাণ্ডুপেল, ইন্দীবর, অরুণাম্ভোররুহ, ফুল্লাম্বুজ, চম্পক, বজুলী, কুন্দ, বকুলভাসুর, বকুলমঙ্গল (এই গুলি কলিকা বিশেষ )। মঞ্জরীকেই কোরক কহে, ইহাকেই মহাকলিকাও বলা যায়। উক্ত মঞ্জরী কোরক বা মহাকালিকার প্রভেদ যথা-কুসুম । ভঙ্গ (অর্থাৎ বিরুদাকাব্যের তরঙ্গ বিশেষ। সেইরূপ তরঙ্গ তিনটী একত্ৰ হইলে তাহাকে ত্ৰিভঙ্গী কহে । সেই ত্ৰিভঙ্গীর মধ্যে একটীর নাম দণ্ডক । অপর বিদগ্ধত্ৰিভঙ্গী। মিত্রকলিক । সাপ্তবিভক্তিক কলিকা ( এটী মিশ্রকলিকার দ্বিতীয় প্ৰভেদ ) । অক্ষরময়ী। সন্ধলঘু। উল্লিখিত নামগুলি বিরুদের কলিকা, পুষ্প ও মঞ্জরী আদি অর্থে ব্যবহৃত । সুলতঃ বিরুদকাব্য শব্দালঙ্কার প্রচুর। ইহাব পাণ্ডিত্য বিস্তু অদ্ভুত। অধিকাংশ ৰমকালঙ্কারের ন্যায় চরণের অন্তে মিল থাকে। সমস্ত বিরুদই পদ্য কিন্তু স্থলবিশেষে গদ্যের ন্যায় বোধ হয়। কোন কলিকাতে বিরুদছন্দ হইবে, ছন্দঃশাস্ত্রোক্তাগণ, মাত্রা কিরূপ হইবে, কয়ট কলিকার পর মঞ্জরী হইবে । দণ্ডক কাহাকে বলে ইত্যাদি বিষয় এস্থলে বিস্তৃত করিলে খুব বাহুল্য হইয়া পড়ে, এজন্য তাহা লিখিত হইল না । গঙ্গাদাসকৃত ছন্দোমঞ্জরী ও শ্ৰীৰূপগোস্বামিপাদের স্তবমালার অন্তৰ্গত গোবিন্দবিরুদাবলীর বলদেব বিদ্যাভূষণ কৃত টীকাটী মনোযোগপূর্বক আলোচনা করিলেই জানিতে পরিবেন। আমি কেবল দিগদৰ্শন করাইলাম মাত্র। দেব
