শ্ৰীশ্ৰীগৌরাঙ্গুন্দর پbسb ষড়ভুজমূৰ্ত্তিতে সম্মুখে দণ্ডায়মান। দেখিয়াই তিনি মূচ্ছিত হইয়া ভূমিতলে পতিত হইলেন। পতিত নিত্যানন্দকে নিম্পন্দ ও ধাতুরহিত ? দেখিয়া ভক্তগণ ভীত হইলেন। তদর্শনে শ্ৰীগৌরাঙ্গ হুঙ্কার দিয়া নিত্যানন্দর্কে উঠাইলেন। পরে বলিলেন, “নিত্যানন্দ, স্থিত হও, অভিলষিত সঙ্কীৰ্ত্তন শ্রবণ করা।” তিনি এই কথা বলিয়া ভক্তগণকে কীৰ্ত্তন আরম্ভ করিতে আদেশ করিলেন। ভক্তগণ শ্ৰীগৌরাঙ্গ ও নিত্যানন্দকে বেড়িয়া পরমানন্দে সঙ্কীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন। কিছুক্ষণ নৃত্যগীতের পর শ্ৰীগৌরাঙ্গ শ্ৰীবাসপণ্ডিতকে ব্যাসপূজার নৈবেদ্য সকল আনয়ন করিতে বলিলেন। নৈবেদ্য আনীত হইলে, প্ৰভু উহার কিঞ্চিৎ স্বয়ং লইয়া অবশিষ্ট ভক্তগণকে ভাগ করিয়া দিলেন। এইরূপে শ্ৰীনিত্যানন্দের ব্যাসপূজামহােৎসব সম্পন্ন হইল। ऊञठेष्वङव्निन् একদা ভাবাবিষ্ট হইয়া শ্ৰীগৌরাঙ্গ শ্ৰীবাসের ভ্ৰাতা রামাই পণ্ডিতকে ডাকিয়া বলিলেন, “পণ্ডিত, তুমি সত্বর অদ্বৈতাচাৰ্য্যের নিকট যাইয় তাহাকে আমার প্ৰকাশবৃত্তান্ত জানাও।” প্রভুর আজ্ঞা মস্তকে ধারণ করিয়া রামাই পণ্ডিত তৎক্ষণাৎ শান্তিপুৱাভিমুখে যাত্ৰা করিলেন। তিনি আচাৰ্য্যের আবাসে উপনীত হইয়া আচাৰ্য্যকে প্ৰণাম করিলেন। সর্বজ্ঞ আচাৰ্য্য ভক্তিযোগ প্ৰভাবে সমস্তই বিদিত হইয়াছিলেন। তথাপি রামাই পণ্ডিতকে দেখিয়া হাসিতে হাসিতে বলিলেন, “পণ্ডিত, হঠাৎ শান্তিপুরে আসিবার কারণ কি বল।” রামাই পণ্ডিত বলিলেন, “প্ৰভুর আদেশ লইয়া আসিয়াছি, শুনিয়া যাহা কৰ্ত্তব্য হয় করুন।” পরে তিনি বলিলেন,-- “যার লাগি করিয়াছ বিস্তর ক্ৰন্দন । शं ग् िव्ताि रिष्ठु उन्नता ॥ যার লাগি করিলা বিস্তর উপবাস । সে প্ৰভু তোমার লাগি হইলা প্ৰকাশ ৷ डख्षिांश दियांश्ड ऊँव्र अभिन। তোমারে সে আজ্ঞা করিতে বিবৰ্ত্তন ॥ ষড়ঙ্গ পূজার বিধিযোগ্য সজ্জ লৈয়া । @ङ् ख्ञांख्छांश्च प्5न् नौक शङ्खैश् ॥ (o) চৈতন্য অথবা জীবনীশক্তি রহিত । (২) গমন ।
