d शक्षा-वौला ३१७ রেলওয়ে ষ্টেশন হইতে কয়েক মাইল উত্তরপশ্চিমে বেলারি নামক প্রদেশের অন্তৰ্গত। প্ৰভু কিস্কিন্ধ্যায় যাইয়া প্ৰথমতঃ শ্ৰী রামচন্দ্ৰকে দর্শন করিলেন। পরে পম্পাসরোবর, অঞ্জনগিরি, ঋষ্যমুখ গিরি প্রভৃতি দর্শনীয় স্থান সকল দর্শন করিলেন। পরে ’ মধবাচাৰ্য্যের স্থানে যাইয়া তত্ত্ববাদী দিগকে বিচারে পরাজয় পূর্বক উদ্ধার করিলেন। তদনন্তর উড় পকৃষ্ণ, ফন্তু তীর্থ, ত্ৰিত কূপ বিশালা, পঞ্চাপসরা, গোকৰ্ণ শিব, আৰ্য্যা দ্বৈপায়নী, সুর্পারক, কোলাপুরে লক্ষ্মীদেবী, ক্ষীরভগবতী ও লাঙ্গাগণেশ দেখিয়া পাণ্ডুপুরে বিঠঠল দেবকে দর্শন করিলেন। ঐ পাণ্ডুপুরে শ্ৰীমন্মাধবেন্দ্ৰ পুরীর শিষ্য শ্ৰীবঙ্গপুরী অবস্থিতি করিত্িেছলেন। প্ৰভু লোকমুখে শুনিয়া শ্ৰীরঙ্গপুরীর সহিত দেখা করিলেন। তিনি শ্ৰীরঙ্গপুরীকে দেখিয়াই দণ্ডবৎ প্ৰণাম করিলেন। প্ৰেমাবেশে প্রভুর শ্ৰীঅঙ্গে ‘কম্পাশ্রপুলকাদি প্ৰকাশ পাইতে লাগিল। তদর্শনে শ্ৰীরঙ্গপুৱী বিস্মিত হইয়া প্ৰভুকে উঠাইয়া বলিলেন, “শ্ৰীপাদের বোধ হয়। পুৱী গােসার্টির সহিত সম্বন্ধ আছে, অন্যথা এরূপ প্রেম সম্ভব হয় না।” তিনি এই কথা বলিয়া প্রভুকে আলিঙ্গন করিলেন। আলিঙ্গনের পর উভয়ে গলাগলি করিয়া রোদন করিতে লাগিলেন। কিছুক্ষণের পর উভয়েই ধৈৰ্য্যধারণ করিলেন। প্ৰভু শ্ৰীরঙ্গপুরীকে নিজের ঈশ্বরপুরীর সহিত সম্বন্ধ জানাইলেন। উভয়ের একস্থানেই অবস্থিতি হইল। কৃষ্ণকথাপ্রসঙ্গে পােচ সাত দিন কাটিয়া গেল। একদিন শ্ৰীরঙ্গপুরী প্রভুর জন্মস্থান জিজ্ঞাসা করিলেন। প্ৰভু বলিলেন, নবদ্বীপ। শ্ৰীরঙ্গপুৰী মাধবেন্দ্রপুরীর সহিত একবার নবদ্বীপে যাইয়া জগন্নাথমিশ্রেীর বাটীতে ভিক্ষা করিয়াছিলেন, জগন্নাথ মিশ্রের পত্নী শচীদেবী তাঁহাকে অপূৰ্ব মোচার ঘণ্ট খাওয়াইয়াছিলেন, ইত্যাদি অনেক কথার পর, বলিলেন, “ঐ জগন্নাথ মিশ্রেীর এক পুত্ৰ সন্ন্যাসী হইয়া এই স্থানে আসিয়া সিদ্ধিপ্ৰাপ্ত হইয়াছেন, র্তাহার অল্প বয়স, নাম শঙ্করারণ্য।” প্ৰভু বলিলেন, “আপনি যাহার সিদ্ধিপ্ৰাপ্তির কথা বলিলেন, তিনি আমার পূর্বাশ্রমের ভ্ৰাত।” এই প্রকার ইষ্টগোষ্ঠীর পর শ্ৰীরঙ্গপুরী দ্বারকাভিমুখে গমন করিলেন। প্রভুও ঐ স্থান হইতে কৃষ্ণবেথা নদীর তীরে গমন কুরিলেন। কৃষ্ণবেথা কৃষ্ণ BDDD S KgBDBD SS S DDDD DBBB DDDBDBBDB BD DBS gBD S কৃষ্ণবেন্ধার তীরে অনেক বৈষ্ণবের সহিত প্রভুর আলাপ হইল। প্ৰভু ইহঁাদিগের নিকট হইতে কৃষ্ণকর্ণামৃত গ্ৰন্থ সংগ্ৰহ করিয়া লইলেন। অনন্তর প্রভু উত্তরমুখ হইয়া দণ্ডকারণ্যে গমন করিলেন। তিনি দণ্ডকারণ্যে যাইয়া নাসিক, পঞ্চবটী ও গোদাবরীর উৎপত্তিস্থান প্রভৃতি দর্শন করিলেন।
