আদিলীলা । రిని এত কহি অীচার্য্য তারে করিয়া আশ্বাস ; আনন্দিত হঞা আইলা মহাপ্রভুর পাশ । প্রভুরে কহেন ‘তোমার না বুঝি এ লীলা ; আম হৈতে প্রসাদ পাত্র করিলে কমলা ! (১) আমারে হ কভু যেই না হয় প্রসাদ ; তোমার চরণে আমি কি কৈল অপরাধ’ ? এত শুনি মহাপ্রভু হাসিতে লাগিলা ; বোলাইলা কমলাকান্তে, প্রসন্ন হইলা । আচাৰ্য্য কহে ইহাকে কেন দিলে দরশন ? দুই প্রকারে এই মোরে করে বিড়ম্বন । (২) শুনিয়া প্রভূর মন প্রসন্ন হইল ; দোহার অন্তর কথা দোহে সে বুঝিল । প্রভু কহে বাউলিয়া ঐছে কাহে কর ? আচার্য্যের লজ্জা ধৰ্ম্ম হানি সে আচর । প্রতি গ্রহ না করিয়ে কভু রাজ ধন । ১ করিলে কমলা-কথন কখন ভালবাসার স্থলে ক্রোধ হয় ও দণ্ড দেওয়া হয় । কমলাকাস্ত বিশ্বাসের প্রতি চৈতন্ত প্ৰভু দণ্ডাজ্ঞা দেওয়াতে অদ্বৈত মনে করিলেন যে চৈতন্য তাহা অপেক্ষাও কমলাকাস্তকে অধিক প্রসন্ন হইয়াছিলেন । চৈতন্তের ক্রোধ ভাজন ও দণ্ডাজ্ঞা পাইলেও সকলে সৌভাগ্য জ্ঞান করিত। e २ शुङ्गे चकारद्र करद्र विक्लश्न-eथंथभङः श्रटेंशाख्द्र श्रख्ठां८ङ ऊँांशत्व छछ প্রতাপ রুদ্রের নিকট অর্থ যাচ,ঞা ; দ্বিতীয়ত: ভজন্ত মহাপ্ৰভু इहेzर्ड দও প্রসাদ পাইয়। জদ্বৈত অপেক্ষ তাহার অধিক প্রসাদ পত্র হওয়া এই দুই প্রকারে । -
