隨 | মধ্য । ৩ পরিচ্ছেদ । ঐচৈতন্য চরিতামৃত। > 3’ হরিদাস কান্দি কহে করুণ বচন ॥ ১২৪ ৷ নীলাচল চলিলা তুমি . মোর কোন গতি । নীলাচল যাইতে মোর নাহি নিজ শক্তি । মুঞ্জি অধম তোমার না পাব দরশন। কেমতে ধরিমু এই পাপিষ্ঠ জীবন৷৷১২ প্রভু কহে কর তুমি দৈন্য সম্বরণ । তোমার দৈন্যে আমার ব্যাকুল হুঃ মন। ১২৬ ৷ তোমার লাগি জগন্নাথে করিব নিবেদন । তোমাবে নিয়াব-জুমি স্ত্রপুরুষোত্তম। ১২৭ ৷ তবে ত আচাৰ্য্য কহে বিনীত হইয়া । দিন দুই চারি রহ কৃপা ত’ করিয়া ॥ ১২৮ ৷ আচাৰ্য্য বচন প্রভু না করে লঙ্ঘন। রহিল অদ্বৈত গৃহে ন কৈলা গমন ॥ ১২৯ ৷ আনন্দিত হৈল আচাৰ্য্য শচী ভক্ত সব প্রতিদিন করে আচাৰ্য্য মহা মহাপ্রভু যখন সকলকে বিদায় দিয়া নীলাচলে যাইতে ইচ্ছা করিলেন, তখন হরিদাস আসিয়া ক্ৰন্দন পূর্বক করুণ বচনে কহিতে . লাগিলেন || ১২৪ {} • 尊 象 প্রভো, আপনি নীলাচলে চলিলেন এক্ষণে আমার গতি কি হইবে, নীলাচলে যাইতে আমার নিজের শক্তি নাই, আমি অধম আপনার দর্শন পাইব না, কি রূপে ༦གླ་རྩི་ পাপিষ্ঠ জীবন ধারণ করিব ॥ ১২৫৷৷ এই কথা শুনিয়া মহাপ্রভু কহিলেনঃ হরিদাস । দৈন্য সম্বরণ কর, তোমার দৈন্যে আমার মন ব্যাকুল হইতেছে ॥ ১২৬ ৷ তোমার জন্য জগন্নাথকে নিবেদন করিব এবং তোমাকে স্ত্রীপুরুষোত্তমে লইয়া যাওয়াইব ॥ ১২৭৷৷ 隐 অনুন্তর আচাৰ্য্য বিনীত হইয়া কহিলেন, প্রভে ! কৃপা করিয়া দুই চারি দিন অবস্থিতি করুন ॥ ১২৮ ৷৷ * মহাপ্রভু আচার্য্যের বাক্য লঙ্ঘন করেন না, সুতরাং গমন না করিয়া আচাৰ্য্য গৃহে অবস্থিত রহিস্ট্রলন ॥ ১২৯ ৷ 獵 তখন আচাৰ্য্য, শচীদেবী ও ভক্তগণ আনন্দিত হইলেন এবং আচাৰ্য্য প্রতি দিবস মহোৎসব করিতে লাগিলেন । ১৩০ ॥ । “ . క్ల 墨 I Go ||
