পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/২৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

•* 瓣 স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত। মধ্য। ৮ পরিচ্ছেদ । مر!-bچ শূদ্রাশ্চ গুরুব স্তেষাং ত্রয়াণাং ভগবৎপ্রিয়াঃ । ৮৮ ৷ সম্যাসী বলিয়া মোরে না কর বঞ্চন। রাধাকৃষ্ণতত্ত্ব কহি পূর্ণ কর মন ॥ ৮৯ ৷৷ যদ্যপি রায় প্রেমী মহাভাগবতে। তার মন কৃষ্ণমায়া নারে আচ্ছাদিতে । তথাপি প্রভুর ইচ্ছা পরম প্রবল। জানি তেঁহে রায়ের মন হৈল টলমল ॥ ৯০ ॥ রায় কহে আমি নট তুমি সূত্ৰধার। | যেমত নাচাহ তৈছৈ চাহি নাচিবার । মোর জিহ্বা বীণা যন্ত্ৰ তুমি বীণা * তোমার মনে যেই তাহ উঠয়ে উচ্চারী ॥ ৯১ ৷ ঈশ্বর পরম কৃষ্ণ স্বয়ং ভগবান। সৰ্ব্ব অধতার সর্ব কারণ প্রধান। অনন্ত বৈকুণ্ঠ थाग्रनानि প্রখ্যাতেহপু অবৈষ্ণবশ্চেন্তহি গুরু ন ভবতীতি সৰ্ব্বত্ৰাপবাদ লিখতি মহাকু- g লেতি। কুলে মহতি জাতোৎপি ইতি.কচিং পাঠঃ । অতএবোত্তং পঞ্চরাত্রে । অবৈষ্ণুবোপদিষ্ট্রেন মন্ত্রেণ নিরয়ং ব্রজেৎ । পুনশ্চ বিধিনা সম্যগ গ্রাহয়েদ্বৈষ্ণবাদ রোরিতি | レ守目brbr間 আর শূদ্র জাতি যদি ভগবদ্ভক্ত ও পূর্বোক্ত তিন জাতি যদি অবৈষ্ণব হয়েন, তাহ হইলে শূদ্র ঐ তিন জাতির গুরু হইতে পারেন ॥ ৮৮ ৷ হে রামানন্দরায় ! তুমি আমাকে সন্ন্যাসী বলিয়াবঞ্চনা করিও না, ঐরাধাকৃষ্ণের তত্ত্ব বলিয়া আমার মন পূর্ণ কর । ৮৯ ৷ যদিচ রামানন্দ রায় ভাগবতে মহাপ্রেমী হয়েন এবং কৃষ্ণ মায়। | তাহার মন আচ্ছাদন করিতে না পারেন, তথাপি মহাপ্রতুর ইচ্ছা অতি শয় প্রবল, রায়ের মন জানিতে মহাপ্রভু উৎসুক হইলেন ॥ ৯০ ॥ অনন্তর, রামানন্দ রায় কহিলেন প্রভো! আমি নট, আপনি সূত্র ধার, আমাকে যেরূপ নাচাইতেছেন আমি সেই রূপ নাচিতেছি, আমার জিহা বীণ যন্ত্র, আর আপনি বীণা ধারী, আমার মনে যাহা হয়, তাছাই উচ্চারণ করিতেছি। ৯১ ৷ - * শ্ৰীকৃষ্ণ পরম ঈশ্বর, স্বয়ং ভগবান, সকল অরতারের অবতার এবং সকল কারণের প্রধান। আর অসংখ্য বৈকুণ্ঠ,অসংখ্যঅবতার ও অসংখ্য 經一 器