পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

瞬 總 . Tक्ल ২৬ ঐচৈতন্য চরিতামৃত । মধ্য । ১পরিচ্ছেদ । প্রসাদ । গোপাল বিপ্রের ক্ষমাইল শ্ৰীবাসাপরাধ ॥ ১২১ ৷ পাষণ্ডী নিন্দুক আসি পড়িল চরণে। অপরাধ ক্ষমি তারে দিল কৃষ্ণপ্রেমে ॥১২২ বৃন্দাবন যাবেন প্রভু শুনি নৃসিংহানন্দ। পথ সাজাইল মনে করিয়া আনন্দ। কুলিয়া নগর হৈতে পথ রত্বে বান্ধাইল। নিরন্ত পুষ্পের শয্যা উপরে পাতিল ॥ ১২৩ ৷ পথ দুই দিকে পুষ্প বকুলের শ্রেণী । মধ্যে মধ্যে দুই পার্থে দুই পুষ্করিণী ॥ রত্নরান্ধা ঘাট তাতে প্রফুল্ল কমল । নানা পক্ষি কোলাছুল স্বধ সমজল ৷ শীতল সমীর বহে নানা গন্ধ লঞ। কানাইর নাটশাল পর্য্যন্ত লৈল বান্ধিয় ॥ ১২৪ ॥ আগে মন নাহি চলে না পারে বান্ধিতে। পথ বান্ধ না যায় নৃসিংহ হইল৷ মহাপ্রভু কুলিয়াগ্রামে দেবানদের প্রতি প্রসন্নতা এবং গোপাল ব্রাহ্মণের শ্ৰীবাসাপরাধ ক্ষমা করেন ৷ ১২১ ॥ " ঐ সময়ে একজন নিন্দুক পাষণ্ডী আসিয়া মহাপ্রভুর চরণে পতিত হওয়ায়, তিনি তাহার অপরাধ ক্ষমা করিয়া তাহাকে কৃষ্ণপ্রেম প্রদান, করেন ৷ ১২২ ৷ ” 象 মহাপ্রভু বৃন্দাবন যাইবেন নৃসিংহানন্দ এই কথা শুনিয়া আনন্দ মনে এইরূপে পথ সজ্জিত কুরিলেন যে, কুলিয়া নগর হইতে পথ রত্বে বান্ধাইলেন এবং তাহার উপরে নিরন্ত অর্থাৎ বেঁটা শূন্য করিয়া পুষ্পের শয্যা পাতিয়া দিলেন ॥ ১২ও ॥ অপর পথের দুই দিকে বকুলপুষ্পের শ্রেণী, মধ্যে ২ দুই পার্শ্বে দুইটা পুষ্করিণী ঐ পুষ্করিণীতে রত্নবান্ধা ঘাট, তাহাতে প্রফুল্ল কমল, নানা পক্ষির কোলাহল এবং তাহতে অমৃততুল্য জল ও তথায় নানাগন্ধ বহন করিয়া, শীতল সমীরণ প্রবাহিত, এইরূপ করিয়া কানাইর নাটশাল পর্য্যন্ত পথ বান্ধিয়া লয়েন। ১২৪ , ইহার পর নৃসিংহানদের মন অগ্রগামী হয় না এবং পথও ": 醫熙 ':