পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৩৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

نعمت \Lob” ය. স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত । মধ্য। ৯ পরিচ্ছেদ । রূপভেদমবপ্নোতি ধ্যানভেদান্তখচু্যতঃ । ইতি ॥ ৭৮ ৷৷ ভট্ট কহে কঁহি মুঞি জীব পামর । কঁহা তুমি সেই কৃষ্ণ সাক্ষাৎ ঈশ্বর। অগাধ ঈশ্বর লীল। কিছু নাহি জানি। তুমি যেই কৰ সেই সত্য করি মানি ॥ ৭৯৷ মোরে পূর্ণ কৃপা কৈল লক্ষীনারায়ণ । তার কৃপায় পাইল তোমার চরণ দর্শন ৷ কৃপা করি কহিলে মোরে কৃষ্ণের মহিমা । যার রূপ গুণৈশ্বৰ্য্যের কেহো না পায় সীমা ॥ ৮০ ॥ ইবে সে জানিল কৃষ্ণভক্তি সৰ্ব্বোপরি । কৃতাৰ্থ করিলে প্ৰভু মেরে কৃপা করি ॥ এত বলি ভট্ট পড়ে প্রভুর চরণে। কৃপা করি প্রভু তারে দিল আলিঙ্গনে৷৷৮১৷চতুৰ্ম্মাম্য পূর্ণ হৈল ভট্টের আজ্ঞা লঞা । দক্ষিণ চলিল প্ৰভু নিজ প্রধানভাসান্তর্ভাবিতণ্ঠদ্রপান্তরীকৃষ্ণরূপং তদ্বস্বর্ণচ্ছবিস্থানীয়ানি রূপান্তরাণীত্যবসেয়ং ( ৭৮ ৷৷ - শুাম ও গৌররূপ প্রকাশ করেন ॥ ৭৮ ভট্ট কহিলেন কোথায় আমি পামর জীব এবং কোথায় তুমি সাক্ষাৎ ঈশ্বর কৃষ্ণ । ঈশ্বরের লীলা অগাধ কিছুই জানা যায় না, আপনি যাহা বলেন তাহাই সত্য বলিয়া মান্য করি । ৭৯ ৷ আমাকে লক্ষীনারায়ণ সম্পূর্ণ ভাবে কৃপা করিয়াছেন, তাহার কৃপায় আপনকার চরণারবিন্দ দর্শন প্রাপ্ত হইলাম । আপনি কৃপা, করিয়া আমাকে স্ত্রীকৃষ্ণের মহিমা কহিলেন, উৰ্ছার রূপ গুণ ও ঐশ্বৰ্য্যের কেহ সীমা প্রাপ্ত হয় ন! ॥ ৮০ ৷ এখন সে জানিতে পারিলাম কৃষ্ণভক্তি সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ, আপনি আমাকে কৃপা করিয়া কৃতাৰ্থ করিলেন, এই বলিয়। ভট্ট মহাপ্রভুর চরণে পতিত হইলেন, মহাপ্রভু কৃপা করিয়া তাহাকে আলিঙ্গন করিলেন । ৮১ ৷ চতুৰ্দ্ধাস্য পূর্ণ হইলে মহাপ্ৰভু ভটের আজ্ঞা গ্রহণপূর্বক স্ত্রীরঙ্গ 總 鬚 إيبيسي مصيميع قيمw="